গত কয়েকদিন ধরে চর্চায় বাংলাদেশের গায়ক নোবেলের ডিভোর্স। দুজনের আলাদা থাকার খবর পাওয়া যাচ্ছিল বেশ🌃 কয়েকদিন ধরেই। তবে বৃহস্পতিবার সোশ্যাল মিডিয়ায় অফিসিয়াল অ্যানাউন্সমেন্ট করেন নোবেলের স্ত্রী সালসাবিল। সেখানে জানিয়ে দেন, ডিভোর্স রেজিস্ট্রেশনের কাজ সম্পন্ন করেছেন। সঙ্গে এও জানাতে ভোলেন না যে নোবেলের মাদক-আসক্তির কারণেই এমন সিদ্ধান্ত তাঁর। সম্প্রতি বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সালসাবিল আরও জানালেন যে, শুধু তাঁর সঙ্গে নয় নোবেলের সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্ক নেই আর তাঁর বাবা-মায়েরও।
সালসাবিলা তাঁর ফেসবুক পোস্টে লিখে দেন, ‘সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরও যখন আমার ও নোবেলের কথা হয় আমি তাকে শেষবারের মতো মাদকদ্রব্য ছাড়ার কথা এবং চিকিৎসা নেবার জন্য জিজ্ঞেস করি। সে পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দেয় সে কখনো মাদক ছাড়বে না এবং বলে- নেশা ছাড়লে তো আগেই ছাড়তা🍒ম। এরপর আমি আমার পা😼রিবারিক সিদ্ধান্তে আমার ডিভোর্স রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করি।’
এবার নোবেলের প্রাক্তন স্ত্রী জানালেন যে নোবেল সবাইকে মারধর করত। নিজের মাকে মেরে এমন অবস্থা করেছিল যে অ্যাম্বুলেন্সে করে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয়েছিল। নোবেলকে ত্যাজ্যপুত্র করেছে তাঁর বাবাও। নোবেল-সালসাবিলার বিয়ের 🐽সময়তেও তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক বেশ ভালো ছিল। কিন্তু এখন আর একদম ভালো নেই তা। নোবেলকে শোধরানোর চেষ্টা করেও হার মেনেছেন তাঁর পরিবার।
নোবেলের মদকাসত্তি যে বাড়াবাড়ি পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে তা মেনে নিয়েছেন তাঁর অনুরাগীরাও। চলতি মাসেই বাংলাদেশের ফুলবাড়ি ডিগ্রি কলেজে নোবেলের গান পরিবেশনের কথা ছিল রাত ৯টায়। প্রায় ১১টা নাগাদ ওঠেন মঞ্চে। এরপর গান গাইতেꦑ গাইতে তাঁর কথা জড়িয়ে যেতে থাকে। একসময় স্টেজের উপর বসেও পড়েন নোবেল। উত্তেজিত জনতা এরপরেই তাঁর দিকে ছুড়ে মারেন চটি থেকে বোতল। কলেজ কর্তৃপক্ষের সহযোগিত﷽ায় কোনওক্রমে মঞ্চ ত্যাগ করেন গায়ক।
তা⭕রপর নোবেল জানায়, গানের ভাবꦇ আনার জন্য তিনি অল্প মদ্যপান করেছিলেন। তবে একসময়ের সারেগামাপা-খ্যাত গায়কের থেকে এমন জবাবে বেশ রুষ্ট হয়েছেন সকলে। কড়া কটাক্ষ চলছে সবজায়গায়।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )