জি বাংলায় আসছে নতুন ধারাবাহিক, নাম ‘মিত্তির বাড়ি’। আর এই ধারাবাহিকের হাত ধরেই আরও একবার পর্দায় ফিরছেন অভিনেতা আদৃত রায়। তাও প্র🐭ায় দেড়বছর পর ছোটপর্দায় কামব্য়াক করছেন 'মিঠাই'-এর ‘উচ্ছেবাবু’। তবে এবার আর আদৃতের সঙ্গে সৌমিতৃষা কুণ্ডু নন, এবার আদৃতের নায়িকা হচ্ছেন দেবালয় ভট্টাচার্যের 'ইন্দুবালা ভাতের হোটেল'-এর ছোট 'ইন্দু' অর্থাৎ পারিজাত চৌধুরী।
যদিও এর আগে শোন🐓া যাচ্ছিল আদৃতের নায়িকা হিসাবে শোনা যাচ্ছিল স্বীকৃতি মজুমদার এবং সৃজা দত্তর নাম। তবে♓ সেসব খবর পুরোটাই ভুল। স্বীকৃতি বা সৃজা কেউই নয়, এবার পারিজাতের সঙ্গেই রোম্যান্স করতে দেখা যাবে আদৃতকে। জানা যাচ্ছে এই ধারাবাহিকে আদৃতের চরিত্রের নাম ধ্রুব। আর পারিজাতের চরিত্রের নাম জোনাকি। এরাঁ ছাড়াও এই ধারাবাহিকে দেখা যাবে জনপ্রিয় দুই অভিনেতা দুলাল লাহিড়ি ও অনুরাধা রায়কে। জানা যাচ্ছে, ধারাবাহিকে ঠাকুমা, দাদুর চরিত্রে দেখা যাবে তাঁদের। ইতিমধ্যেই সামনে এসেছে এই ৪ চরিত্রের লুক।
আরও পড়ুন-গৌরী নেই, তো কী হয়েছে! শ﷽াশুড়িমা সবিতাকেই কাছে টেনে নিয়ে নাচলেন শাহরুখ…তারপর?
জানা যাচ্ছে একান্নবর্তী পরিবারের গল্প ব♑লবে এই ‘মিত্তির বাড়ি’ ধারাবাহিকটি। কেরিয়ার ও উচ্চাকাঙ্খার চাপে সকলেই যখন নিজেদের শিকড় ভুলতে বসেছে, তখন পরিবার ও ঐতিহ্যের কথা মনে করিয়ে দেবে এই ধারাবাহিকটি। মিত্তির বাড়ি মানেই সকলে একস🌠ঙ্গে আনন্দ করে বাঁচা। পরিবারের সকলকে একত্রিত করে তুলতে চায় 'জোনাকি' পারিজাত চৌধুরী। জোনাকি নিজের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবে? একথা অবশ্য ক্রমশ প্রকাশ্য।
তবে অনেকেই হয়ত আদৃতের এই🐻 নতুন ༺নায়িকা পারিজাত সম্পর্কে বিশেষ জানেন না। তবে এর আগে হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকে পারিজাত চৌধুরী নিজেই জানিয়েছিলেন তিনি শ্রীরামপুরের মেয়ে। বর্তমানে একাদশ শ্রেণির ছাত্রী। অভিনয়ে ডেবিউটা বহু ছোটতেই করে ফেলেছেন তিনি। পারিজাত তাঁর প্রথম কাজ শুরু করেন অপর্ণা সেনের 'আরশিনগর' ছবির হাত ধরে।
আরও পড়ুন-ঘটি হয়ে শিখতে হয়েছে ঘোর বাঙাল ভাষা, স♛ঙ্গে গাছে চড়াও: ছোট্ট ‘ইন্দুবালা' পারিজাত
ছোটথেকে অভিনেত্রী হতে চেয়েছিলেন পারিজাত। সেভাবেই নিজেকে ধীরে ধীরে 🎐তৈরিও করেছেন বলে জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী। পারিজাতের কথায়, ছোট থেকেই যেহেতু অভিনয়ের নেশা ছিল, তাই সবটা শিখেছি। এমনকি বাড়িতে🌄 সব ধরনের কাজকর্ম করি, বাবা-মাও তাতে আপত্তি করেন না। আর আমি তারকা নয়, বরাবর অভিনেত্রী হতে চেয়েছি। অভিনয় মানে শুধু গ্ল্যামার নয়। 'চোখের বালি'র শ্যুটিংয়ের আগে বাবা রিসার্চ টিমে ছিলেন। বাবার মুখে শুনেছি, রাইমা সেনকেও ঋতুপর্ণ ঘোষের বাড়িতে গিয়ে জলখাবার দিতে হয়েছে, এমনকি শাড়ি পরে ঘর মুছতেও হয়েছে, যাতে অভ্যাস থাকে। আমিও অভিনয়ের জন্য সব কাজ শিখতে চাই, আর সেটা ভালোবেসেই।'