সোনার গয়না পরা একটি প্রাচীন ভারতীয় ঐতিহ্য। এটি ভারতীয় সংস্কৃতিতে সম্পদ, সমৃদ্ধি এবং সৌভাগ্যের প্রতীক হিসাবে বিবেচিত হয় সোনা। উত্সব এবং বিশেষ অনুষ্ঠানে প্রায়শই উপহার হিসেবেও দেওয়া হয়। সোনার মধ্যে রয়েছে সোনার গয়না, কয়েন এবং বার কেনা। এই স🃏োনার গয়না নারীদের প্🍃রথম পছন্দ।
কিন্তু এখানে এমন একজন মানুষের কথা বলব যিনি নিজেকে সোনায় মুড়ে রাখতে পছন্দ করেন। বিশেষ করে এমন একজনের কথা বলব, যিনি গলায় ২ কেজির সোনার বাজপাখি পরে থাকেন। নরেদলা প্রবীণ কুমার, তিনি পরিচিত ওয়ারাঙ্গল ঈগল প্রবীণ নরেদলা নামেও। তেলেঙ্গানার ওয়ারাঙ্গালে জন্ম তাঁর। এখন থাকেন কাশিবুগা এলাকায়। লোকে তাঁকে চেনেন গলায় একটি উড়ন্ত বাজপাখির সোনার গয়না পরা দেখে। তার নিচে একটি তাবিজ রয়েছে। আরও পড়ুন: পাসপোর্ট হারিয়ে ফেলেছেন মৌনি? কী হবে এবা🧸র? চিন্তা💝য় ঘাম ছুটেছে নায়িকার
অনেকেই প্রথম দেখাতে বুঝে উঠতে পারেন না নরেদলা প্রবীণ কুমার আসলে কী করেন। কেউ ভাবেন তিনি পেশায় অভিনেতা, আবার কেউ ভাবেন কাছাক𓄧াছি হয়তো কোথাও শ্যুটিং চলছে তাই এমন ভাবে তিনি। কিন্তু বাস্তবটা জানলে অনেকেই হকচকিয়ে যান। বছর চল্লিশের নরেদলা প্রবীণ কুমার তিন সন্তানের বাবা। তবে তাঁর পোশাক এবং ফ্য়াশন সেন্সে এখনও যেন তিনি অল্প বয়সী কোনও পুরুষের মতো দেখতে।
নরেদলা প্রবীণ কুমার তাঁর নিজের শহরে খুব বিখ্যাত একজন ব্যক্তিত্ব। রাজনীতিতে তাঁর আগ্রহ নেই। কখনই কোনও প্রচার বা স্থানীয🔯় নির্বাচনের অংশ নেননি তিনি। তবে শহরের কর্মকর্তা এবং সাংসদদের সঙ্গে সুসম্পর্ক আছে তাঁর।
এক সাক্ষাৎকারে নরেদলা প্রবীণ কুমার জানিয়েছেন, ছোটবেলা থেকেই বাজপাখি, বাঘ এব🐟ং সিংহ পছন্দ করতেন তিনি। এই বিশেষ প্যাটার্ন পরা বাজপাখি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হলে, তিনি ব্যাখ্যা করেছেন গরুড় পুরাণে চমকপ্রদ তথ্য সম্পর্কে জানতে পেরে এই বিষয় আকর্ষিত হন তিনি।
তিনি আরও দাবি করেছিলেন, ছোটবেলা থেকেই আদর্শ থেকে দূরে সরে যাওয়ার এবং আলাদা হওয়ার ধারণা বাসা বেঁধেছিল তাঁর মনে। তিনি জানিয়েছে, মহিলারা তাঁর দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকাতেন। কুমা💫র বলেছিলেন, বাবা-মায়ের কাছে তাঁর সাজ-পোশাকের প্রশংসা না পেলেও তিনি বিশ্বাস করেন স্ত্রী, সন্তানেরা মর্যাদা দেবে তাঁকে। আরও জানিয়েছেন, লোকেরা তাঁকে অনুষ্ঠান, বিবাহ এবং ভ্রমণে আমন্ত্রণ জানাতে এবং পরিচয় করিয়ে দিতে উপভোগ করে।🥀 তিনি নাকি ছবি করার অফারও পেয়েছেন।
আপনি এ ব্যপারে কী ভাবছেন? কমেন্ট করে ♓আমাদের জানান।