মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী নবাব মালিক সম্প্রতি একটি টেলিফোনিক কথোপকথন প্রকাশ করেন। যেখানে আরিয়ান মামলার সঙ্গে জড়িত স্যাম ডিসুজা আর এনসিবি-র এক অফিসার ভিভি সিং কথা বলছিলেন। কেন্দ্রীয় সরকারের এই তদন্তকারী🧜𒁏 সংস্থার আশঙ্কা ওই ভাইরাল টেলিফোনিক কল আসলে বেআইনি ফোন ট্যাপিং-র ফলাফল।
ইন্ডিয়া টুডে-তে প্রকাশিত এক প্রতিবেদন অনুসারে, এক সূত্রের মতে এনসিবি আপাতত এই ভাইরাল ফোন কল নিয়ে দু'টি আশঙ্কা করছে। যার মধ্যে প্রথম হ🎐ল ট্যাপ করা হয়েছিল ভিভি সিং-র ফোন। ২০২১ সালে মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন এসিপির ছেলে শ্রেয়স কনজলের ওপর আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার পর। সঙ্গে সম্ভাবনা আছে স্যাম ডিসুজা নিজেই ওই ফোনের রেকর্ডিং ছড়িয়ে দেন।
এনসিবি-র তরফে ইতিমধ্যেই এই ভাইরাল টেলিফোনিক কথোপকথনের ব্যাপারে উচ্চকর্তাদের জানানো হয়েছে, যাতে এই নিয়ে পর💟বর্তী কোনও পদক্ষেপ নেওয়া যায়। এনসিবি সূত্রে খবর, নবাব মালিকের প্𒁃রেস কনফারেন্সের পর এনসিবির কাছে দুবাই থেকে দুটি ফোনও এসেছে।
🦩প্রসঙ্গত, নবাব মালিক প্রেস কনফারেন্স করে দাবি করেছিলেন শাহরুখ খানের ছেলে আরিয়ান খানকে অপহরণ করার জন্য ওই দিন ক্রুজ পার্টির আয়োজন করা হয়েছিল। পিছনে ছিল গভীর এক ষড়যন্ত্র, আর তার সাথে যুক্ত ছিলেন এনসিবি-র সমীর ওয়াংখেড়েও।
৩ অক্টোবর মাদক মামলায় গ্রেফতার করা হয় আরিয়ান খানকে। আরিয়ানের কাছ থেকে কোনও মাদক পাওয়া না গেলেও হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের ওপর ভিত্তি করে আরিয়ানের ওপর মাদক পাচার ও আন্তর্জাতিক মাদক চক্রের সাথে জড়িত থাকার অভিযোগ আনে এনসিবি। নিম্⭕ন আদালতে দু'বার খারিজ হয় তাঁর জামিন। তারপর বম্বে হাই কোর্টের নির্দেশে আর্থার রোডের জেল থেকে আরিয়ান ছাড়া পান ৩০ অক্টোবর।