সম্প্রতি ছেলের জন্ম দিয়েছেন নেহা ধুপিয়া আর অঙ্গদ বেদি। পরিবারের নতুন সদস্যের আগমেন খুশি তো বাড়ল, বাড়িতে জায়গার অভাব হল কি? যদিও নেহা-অঙ্গদ একবাক্যে জানা🌼লেন বাড়ি পরিবর্তনের কোনও ভাবনাই তাদের নেই। বরং এই ‘কোজি’, ‘ফিল হোম’ টাইপ ফ্ল্যাটটিই তাঁদের বড় পছন্দ!
এশিয়ান পেইন্টস-এর ‘Where The Heart Is’-র মাধ্যমে নেহা আর অঙ্গদ স্বাগত জানালেন নিজেদের অনুরাগীদের বাড়ি ঘুরিয়ে দেখাতে। অঙ্গদ দ𒁏েখালেন কোন কোন জায়গায় শুয়ে চিল করতে পছন্দ করেন তিনি। ওটমিল র🗹ঙের কাউচ, জানলার পাশের বসার জায়গায়, লাভ সিট, যেখানে শুয়ে কিচ্ছু না করাই তার সবচেয়ে পছন্দের! এরপর বউ নেহাকে বলেন ক্যামেরা ক্রুকে বাড়ি ঘুরিয়ে দেখাতে, ‘যাও এবার তুমি ওদের সবটা দেখাও। এত যত্ন করে বাড়ি বানিয়েছ তুমি’।
বসার ঘরের একধারে বড় জানলা। যেখান থেকে বাইরে তাকালেই চোখে পড়ে সবুজ প্রাণ্তর। একটা ছোট্ট বারও রয়েছে বসার ঘরে। বেশ গর্ব করেই জানালেন এই ভালোলাগাটা তিনি বাবার থেকে উত্তরাধিকারে পেয়েছেন, প্রাক্তন ক্রিকেটার বিশান সিং বেদিও এইভাবেই স্বাগত জানাতেন অত⛎িথিদের।
দেওয়ালে ন্যাচারাল ক্রিম কালার থাকলেও, তা সাজানো হয়েছে ওয়াল আর্টষ ফোটোফ্রেম, পেইন্টিং দিয়ে। এরপর তিনি নিয়ে গেলেন র𝓡ান্নাঘরে, যেখানে তিনি বানাল💜েন ডিমের ভুরজি আর চা নেহার জন্য। সঙ্গে এটাও জানালেন এই চা বানাতে পারেন বলেই বিয়ের জন্য হ্যাঁ করেছে নেহা তাঁকে।
বাচ্চাদের নার্সারিও ঘুরে দেখান নেহা আর অঙ্গদ। বাড়ির সবথেকে মিষ্টি জায়গা এটাই। যা সাজানো নানা রঙের ওয়ালপেপার, ছেলনা, বই দিয়ে। একপাশে গুরিকের শোয়ার জন্য একটা ছোট কটও রয়েছে। যদিও 💧এই কাপল মজা করে জানালেন, তাঁদের মেয়ে মেহের মনে করে পুরো 🌠বাড়িটাই নাকি ওর।
২০১💝৮ সালে বিয়ে করেন নেহা ধুপিয়া আর অঙ্গদ বেদি। এরপর দিনকয়েকের ভিতরেই জন্ম হয় মেহেরের। ২০২১ সালে প﷽রিবারে আসে গুরিক। দুই সন্তান নিয়ে এখন ওদের সুখের সংসার।