১৯♏ বছরে পা রাখলেন যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা 🎐শর্মার বড় মেয়ে সারা সেনগুপ্ত। মেয়ের জন্মদিনে শুভেচ্ছায় ভরাতে দেখা গেল মা-কে। কিন্তু অদ্ভুতভাবে এই বিশেষ দিনেও বাবা অর্থাৎ যিশু সেনগুপ্ত চুপ। অনেকদিন ধরেই শোনা যাচ্ছে, যিশুর সঙ্গে শুধু স্ত্রী নয়, দূরত্ব এসেছে দুই মেয়েরও। এই দূরত্ব আসার পিছনেও নানা তথ্য, কেউ বলছে যিশু তাংর নিজের আপ্ত সহায়কের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়েছেন, তো আরেকদলের দাবি নীসাঞ্জনা নাকি কন্ট্রোলফ্রিক। সেই কারণে বিরক্ত হয়ে যিশু স্পেস নিয়েছেন। তবে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে এটা স্পষ্ট, এই লড়াইয়ে দুই মেয়ে সারা আর জারা, মায়ের হাতটাই ধরেছেন শক্ত করে।
কলকাতাতেই রয়েছেন যিশু এখন। তাঁর দেখা পাওয়া যায় মেদিনীপুরে খ💜াদান সিনেমার নতুন গানের লঞ্চে। সেখানে স্টেজ থেকে সোজা দেবকেও ফোন লাগান তিনি। এমনই একটা ভিডিয়ো এখন ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়াতে। কিন্তু শহরে থাকলেও, নিজের বাড়িতে যাচ্ছেন না যিশু!
এদিকে, নীলাঞ্চনা বড় মেয়ের জন্মদিনে যাকে বলে হৃদয় উজার করে দিয়েছেন।꧑ সন্তানের একটি ছবির কোলাজ শেয়ার করে লিখেছেন, ‘শুভ জন্মদিন নিনোলা ❤️কখনও কখনও আমি তোর সামনেই প্রকাশ করেছি আমি কতটা দুর্বল। মাঝে মাঝে অভিযোগ করেছি। মাঝে মাঝে তোর কাঁধে মাথা রেখে কেঁদেছি। তুই যখন বড় হলি, বুঝলাম একজন শক্তিশালী যুবতীকে মানুষ করেছি। অন্তত আমার চেয়ে শক্তিশালী।’
‘মাঝে মাঝে আমি নিজের দুর্বলতা ♏তোর সামনে প্রকাশ করি বলে, ভাবিস না আমি দুর্বল। বা আমি তোকে রক্ষা করতে পারব না🍸। আমার প্রথম সন্তান… তুই সবসময় আমার ছোট্ট সোনা হয়েই থাকবে। আমি সবসময় তোকে আগলে রেখেছি, ভবিষ্যতেও রাখব।’, আরও লেখেন নীলাঞ্জনা।
মেয়েকে বার্তা দিলেন, ‘আরও উজ্জ্বল হয়ে ওঠ নিনি। আমার রাজকন্যা সারা। দুনিয়া হাত খুলে তোর জন্য অপেক্ষা করছে। কথা দিচ্ছি, মা তোর সবচেয়ে বড় চিয়ার লিডা๊র সবসময় থাকবে। রানওয়ে হোক বা ময়দান, তোর জন্য পুরো শক্তি দিয়ে চিৎকার করবে সবজায়গাতে।’
যদিও যিশু সেভাবে কখনোই পোস্ট করেন না সোশ্যাল মিডিয়াতে। আর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে চর্চা শুরু হওয়ার পর তো, বিশেষ করে আরও গুটিয়ে নিয়েছেন। তাঁর শেষ পোস্টটি মাস দেড়েক আগের, যখন তিনি নেগেটিভ রোলের জন্য আইফা জিতেছিলেন। খবর বলছে, ডিভোর্সের আইনি প্রক্রিয়াও শুরু করে দিয়েছেন দুই﷽ পক্ষ।