জিয়া খানের মৃত্যু মামলায় শুক্রবার বড়সড় আপটেড সামনে এল। আট বছর ধরে ঝুলে থা𓃲কা এই বলিউড অভিনেত্রীর মৃত্যু মামলা সেশন কোর্ট থেকে সরে গেল সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে। জিয়া খানকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দিয়েছিলেন প্রেমিক সূরজ পাঞ্চলি, এমনই গুরুতর অভিযোগ রয়েছে অভিনেতার বিরুদ্ধে।
২০১৩ সালের ৩রা জুন জুহুর ফ্ল্যাটে রাত ১১ টা থেকে ১১.৩০ টার মধ্যে গলায় ফাঁস লাগিয়ে মৃত্যু হয় জিয়ার। এমনটাই জানিয়েছে নায়িকার অটোপসি রিপোর্ট। শ🔥ুরুতে এই মামলার তদন্ত ছিল মুম্বই পুলিশের হাতে, মৃত্যুর একবছর পর ২০১৪ সালের জুলাই মাসে এই মৃত্যুর তদন্ত ভার যায় সিবিআইয়ের হাতে। ২০১৬ সালের জুন মাসে সিবিআই এই মামলায় ফাউল প্লে-র সম্ভাবনা উড়িয়ে জানায় আত্মহত্যাই করেছেন জিয়া। ২০১৯ সালে সেশন কোর্টে এই মামলার বিচার পর্ব শুরু হয়েছিল কিন্তু তা খুব বেশি দূর এগোয়নি।
সেশন কোর্টের এদিনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন সূরজ পাঞ্চলির আইনজীবী প্রশান্ত পাটিল। এই মামল📖ার বিচার পর্ব শেষ হলে সুবিচার পাবেন সূরজ দাবি তাঁর। তিন🔯ি বলেন, ‘আমার মক্কেলের পক্ষ থেকে মহামান্য আদালতের এই রায়কে আমরা স্বাগত জানাচ্ছি। শীঘ্রই এই মামলার নিষ্পত্তি হবে আমরা আশাবাদী’।
এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সূরজের মা জারিনা ওয়াহাব এক সংবাদমাধ্যমকে জানান, ‘আমরা সকলে চাই এই বিচার পর্বটা শেষ হোক। আট-ন বছর লম্বা একটা সময়। আমার♔ ছেলে এই সময়কালে অনেক কষ্ট পেয়েছে,ওর সঙ্গে সুবিচার হয়নি।আমাদের দেশের বিচার-ব্যবস্থার প্রতি এবং ভগবানের প্রতি পূর্ণ আস্থা রয়েছে’।
তবে জিয়া খান আত্মহত্যা করেছেন সিবিআই বা মুম্বই পুলিশের এই তত্ত্ব মানতে না রাজ অভ🌱িনেত্রীর মা রাবিয়া খান। তিনি বারবার দাবি জানিয়েছেন চক্রান্ত করে খুন করা হয়েছে তাঁর মেয়েকে।
২০০৭ সালে অমিতাভ বচ𒁏্চন সঙ্গে নিঃশব্দ ছবির সঙ্গে বলিউডে ডেবিউ করেছিলেন জিয়া খান।নিঃশব্দের পর আমির খানের গজনী এবং হাউজফুল ছবিতে অভিনয় করেন জিয়া। এরপর আচমকাই শোবিজের দুনিয়া থেকে গায়েব হয়ে যান অভিনেত্রী। জিয়ার মৃত্যুর পর, অভিনেত্রীকে আত্মহত্যায় ♍প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে পুলিশের হাতে গ্রেফতারও হয়েছিলেন সূরজ, পরে জামিনে ছাড়া পান।