আরজি কর কাণ্ড💜ের হাড়হিম করা ঘটনা নিয়ে শুধু বাংলা নয়, ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষের বিরোধের খবর সামনে এসেꦛছে। অভয়ার জন্য গলা ফাটাচ্ছে লক্ষ লক্ষ মানুষ। নারী-পুরুষ নির্বিশেষেই তাঁরা সামিল প্রতিবাদে।
এবার নির্যাতিতꦑার হয়ে বিচার চেয়ে সরব হলেন অভিনেত্রী পল্লবী চট্টোপাধ্যায়। দাদা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায় প্রতিবাদে সামিল হলেও, একটু চুপচাপ। যা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে বাংলার জনগণ এরমধ্যেই। তবে সেই বান্দা পল্লবী নন! সিস্টেমের গোড়ায় থাকা গলদের দিকেই তুললেন আঙুল।
আরও পড়ুন: মদ খেয়ে বেপরোয়া ড্ꦡরাইভিং! অভিনেতা সম্💦রাট মুখোপাধ্যায়ের গাড়ির ধাক্কায় আশঙ্কাজনক ১ বাইক আরোহী
পল্লবীকে বলতে শোনা গেল, ‘কখন কেউ এতটা সাহস পায়! যখন মানুষ জানে, আমর চেনা, আমার জানা, আমার পিছনে সবাই আছে। এবং আমার কোনও ভয় নেই। সেই জায়গা থেকেই মানুষ এরকম কোনও কাজ করতে পারে। নাহলে কোনও মানুষ এরকম কাজ করতে পারে না। যদি না পিছনে বড় কারও সাপোর্ট থাকে। বা মানুষদের সাপোর্ট থাকে। ক্ষমতাবানদের সাপোর্ট থাকে। শুধু ধর্ষণ নিয়ে আমার কথা নয়, যেভাবে ধর্ষণ করা হয়েছে, যেভাবে কষ্ট দিয়📖ে মারা হয়েছে সেটার প্রতিবাদেও। অনেক অভিনয় দেখছি, কেন হয়েছে তার অনেকরকম বিশ্লেষণ দেখছি, আমিও জানি না কী বলব! এর কোনও বিচার হবে কি না ♒সেটাও জানি না!’
আরও পড়ুন: সিলভার স্ক্রিনে যুবরাজ সিং-এর বায়োপিক, ছয় বলে ছয় ছক🐭্কার দৃশ্যটা থাকবে তো?
‘আমার শুধু সবাইকে অনুরোধ, বিচার কবে পাব কখন পাব জানি না। আর এটার বিচার না পাওয়ার অর্থ হল এরকম ঘটনা ঘটতেই থাকবে। আর ঘটলেও, গল্প ঘুরে, অনায়াসে গল্প ঘুরে সব ছাড়া পেয়ে যাবে। কলকাতা বা যে কোনও শহরে যদি যা কিছু করে দেওয়ার সাহস চলে আসে, অপরাধী পার পেয়ে যায়, তাহলে তো আর কিছু বলার নেই। মেয়েটির মা-বাবা তারা যেভাবে কষ্ট নিয়ে বেঁচে থাকবেন… এই জাস্টিস পেতে হবে। নাহলে এটা থামবে ন🔜া। কাল এখানে, পরশু ওখানে হয়েই যাবে।’, আরও জুড়লেন তিনি।
আরও পড়ুন: ♓‘যেন চোখ 🎃দিয়ে গিলে খাবে…’! কতটা নিরাপদ মহিলারা? আরজি কর ইস্যুর পর সরব আরজে প্রিয়াঙ্কা
সঙ্গে নিজের মেয়ের উল্লেখও উঠে এল পল্লবীর মুখে। তিনি বললেন, ‘এটাকে মর্মান্তিক বললেও তো কম বলা হবে! কলকাতাকে সবচেয়ে নিরাপদ শহর বলা হত। আমারও একটি মেয়ে আছে। আমিও মেয়ের মা। মেয়েদের যদি স্বপ্ন দꦆেখার জন্য এত বড় দাম দিতে হয়, তাহলে জানি না কী বলা উচিত। এই কষ্ট সব মানুষের।’