অভিনেত্রী পল্লবী দে-র রহস্য মৃত্যুর খবর মেলে রবিবার সকালে।ಌ গড়ফার ফ্ল্যাট থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হয় দেহখানা। তবে, এই সময় গড়াতেই এই মৃত্যু-রহস্যে💫 ওতোপ্রতোভাবে জড়িয়ে যাচ্ছে সাগ্নিক চক্রবর্তীর নাম। সাগ্নিক আর পল্লবী একসঙ্গেই থাকতেন। বাড়ি ভাড়া নেওয়ার সময় নিজেদের ‘বিবাহিত’ পরিচয় দিয়েছিলেন। ফ্ল্যাটের প্রতিটা মানুষই সেটাই জানত।
মেয়ে মারা যাওয়ার পর চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন পল্লবীর বাবা। তাঁর দাবি স🐻াগ্নিক সত্যি বিবাহিত ছিলেন। সেই পরিচয় লুকিয়েই একসঙ্গে থাকা শুরু করেন। এমনকী, পল্লবী শ্যুটে চলে গে﷽লে সেই মেয়ে বাড়িতেও আসত। আর জানাজানি হয়ে যাওয়ার পর দাবি করেছিলেন, ডিভোর্সের জন্য আবেদন করেছেন তিনি। জলদি তা হয়ে যাবে।
পল্লবীর বাবা আরও জানিয়েছেন মেয়েকে মারধর করত সাগ্নিক। অভিনেত্রীর অনেক বন্ধুই নাকি সেরকম চিহ্ন দেখে ব্যাপারটা তাঁকে জানিয়েছেন। তাঁরাও মেয়ের শরীরে দাগ দেখেছেন। আরও পড়ুন: বিবাহিত পরিচয়ে ফ্ꦯল্যাট ভাড়া নিয়েছিলেন পল্লবী! কে এই সাগ্নিক, চিনে নিন
ইতিমধ্যেই সাগ্নিককে রয়েছেন পুলিশ কাস্টডিতে। তাঁর মোবাইলটিও বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। পল্লবীর মোবাইলও খতিয়ে দেখছে পুলিশ যে তি꧑নি মারা যাওয়ার ঠিক আগে কারও সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন কি না!
এদিকে আবার সাগ্নিকের পরিবারের দাবি, তাঁদের ছেলের সঙ্গে পল্লবীর লিভ ইনে মত ছিল না তাঁদের। বরং চাইতেন, ওঁরা বিয়ে করে একসঙ্গে থাকুক। তবে এভাবে থাকায় মদত ছিল মেয়ের পরিবারের। ওঁরাই নাকি এই ফ্ল্যাট দেখে দিয়েছিলেন। মেয়ের কাছে এসে থাকতেনও। আরও পড়ুন: আত্মহত্যা নাকি খুন? অভিনেত্রী পল্লবীর ময়নাতদন্তের প্রা🧔থমিক রিপোর্টে মিললই ইঙ্গিত