সম্🅠প্রতি, পরিচালক প্রিয়দর্শনের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ এনেছেন প্রযোজক ফিরোজ নাদিয়াদওয়ালা। তাঁর দাবি, 'হেরা ফেরি' পরিচালনার সময় থেকেই নাকি গন্ডগোল পাকাতো এই পরিচালক। এমনকি মাঝপথেও নাকি ছবির কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিলেন। তবে🍃 একান্ত উপায় না দেখে শুটিংয়ে ফিরে আসলেও গোটা ছবিটিকেই নাকি ভণ্ডুল করে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন তিনি। এতদিন চুপ করে থাকলেও এবার তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের ব্যাপারে মুখ খুললেন প্রিয়দর্শন।
প্রযোজক ফিরোজ নাদিয়াদওয়ালা আরও অভিযোগ এনেছিলেন যে 'হেরা ফেরি' যেন বক্স অফিসে ফ্লপ করে, তার সবরকম চেষ্টা করেছিলেন প্রিয়দর্শন। এমনকি ছবির অভিনেতাদের সঙ্গেও নাকি কু𒀰পরামর্শ দিয়েছিলেন। বুঝিয়ে সুঝিয়ে তাঁদের রাজি করানোরও চেষ্টা করেছিলেন যে তাঁর আছেন এই ছবির কোনও সিক্যুয়েল হলে সেই ছবিতে কাজ করার ব্যাপরে রাজি না 🐼হন।
সব অভিযোগ উড়িয়ে প্রিয়দর্শন জানিয়েছেন কারও বিরুদ্ধে তাঁর অন্তত কোনও ব্যক্তিগত ক্ষোভ নেই। জানান তিনি কথা বাড়লে কথা বাড়বে। পাল্টা আরও কুৎসা শুরু হবে। তাঁরপরেই এই বিখ্যাত পরিচালকের পাল্টা যুক্তি,' হের ফেরি ছবি আজ থেকে অন্তত ২০ বছর আগের ঘটনা। এখন কেন এসব কথা উঠছে? তখন উঠল না কেন? ওই ছবি করার পরেও আরও বহু হিন্দি ছবি নাগাড়ে তৈরি করে গেছি। বর্তমানে ৯৫টা সিনেমা পরিচালনা করে ফেলেছি। যদি আমার নামের পিছনে এরকম সত্যি বদনাম সেঁটে থাকত, তাহলে কি এত বছর এই🦄 ইন্ডাস্ট্রিতে টিকে থাকতে পারতাম?'
প্রিয়দর্শনের উদ্দেশে প্রশ্ন রাখা হয়েছিল তাহলে কি তিনি সত্যিই 'হের ফেরি'-র অভিনেতাদের সঙ্গে কোনও 'বিশেষ' ব্যাপারে শলা-পরামর্শ করেছিলেন? প🅰রিচালকের তৎক্ষণাৎ উত্তর, 'তা যদি করেই থাকতাম তাহলে কি ওঁরা আমার সঙ্গে ওই ছবির পরেও এত ছবিতে কাজ করতেন? কেনই বা আমি না থাকতেও 'হেরি ফেরি ২'-তে অভিনয় করেছিলেন তাঁরা?' এরপরেই প্রিয়দর্শন জানান তিনি নেহাতই একজন মামুলি দক্ষিণী পরিচালক। বলিপাড়♒ায় তাঁর ওতো জোর নেই। এখানেই না থেমে তিনি আরও বলেন যে সম্প্রতি তিনি প্রযোজকদের জানিয়ে দিয়েছিলেন যে 'হেরা ফেরি ৩' এর পরিচালকের আসনে বসতে চান না। ব্যাস, এটুকুই।