২০১৮ সালে বিয়ে, এরপর ২০২২-এ সারোগেসির মাধ্যমে মেয়ের মা হল প্রিয়াঙ্কা চোপড়া। নাম রাখেন মালতী মেরী চোপড়া জোনাস। সম্প্রতি মেয়েকে নিয়ে মুম্বইতেও এসেছ🦩িলেন প্রিয়াঙ্কা। সারোগেসির মাধ্যমে মা হলেও প্রিয়াঙ্কাকেও কিছু কম কষ্ট করতে হয়নি। সম্প্রতি সেবিষয়েই খোলসা করেছেন প্রিয়াঙ্কা। সম্প্রতি আন র্যাপড পডকাস্টে এবিষয়ে মুখ খুলেছেন দেশি গার্ল।
প্রিয়াঙ্কা বলেন, ‘যখন আমার বয়স ৩০, সেসময়ই আমি ডিম্বাণু সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সেই সময় কোয়ান্টিকোর শ্যুটিং করছিলাম। এটা ভীষণই কষ্টকর একটা পদ্ধতি, এক মাসের বেশি সময় ধরে ইনজেকশন নিতে হয়েছে। যেকারণে হরমোনের উত্থান-পতন হয়েছে। পাগল পাগল লাগত। ওজন বেড়ে যায়💙। তার সঙ্গে এটা ব্যয়বহুলও বটে। যে জন্য সঞ্চয় প্রয়োজন। বিষয়টা মোটেও সহজ নয়, তার উপর আমি যখন কর্মজীবী মহিলা।’
আরও পড়ুন-চঞ্চলে মন শ্রীলেখার, বলেই ফেললেন 'ক༒ুছ কুছ হো🌌তা হ্যায়'…
প্রিয়াঙ্কা বলেন♔, ‘বিশেষ করে যাঁরা সিঙ্গল মহিলা, বাচ্চা নেবেন কিনা নিশ্চিত নন, তাঁদের জন্য এই প্রক্রিয়াটা ঠিক আছে। আমি বুঝেছিলাম ৩০-এর পর মা হওয়ার ক্ষেত্রে সমস্যা হতে পারে। চেয়েছিলাম, আমি চলে যꦐাওয়ার পরও যেন আমার কোনও অংশ পৃথিবীতে থাকে।’
প্রিয়াঙ্কা জানান, ‘এবিষয়ে আমি মা মধু চোপড়ার পরামর্শ নিয়েছিলাম, কারণ উনি একজন স্ত্রী রোগ বিশেষ🐈জ্ঞ। উনিই আমাকে ডিম্বাণু সংরক্ষণের কথা বলেন, কারণ তখন ভেবেছিলাম, যখন আমি বিয়ে করব, যাকেই বিয়ে করব, সন্তানের মা হ🔥তে পারব কিনা নিশ্চিত নই। তাই এই সিদ্ধান্ত নি। আমি সন্তান চেয়েছিলাম, ইশ্বর আমার শরীরে এই ক্ষমতা দিয়েছেন।’
প্রিয়াঙ্কার কথায়, তিনি উচ্চাকাঙ্খী, আবার বাচ্চাও ভালোবাসেন, যেসময় তিনি একথা ভেবেছেন, তখনও বিয়ে করার মতো কাউকে খুঁজে পান🔯নি। প্রসঙ্গত নিকের বয়স যখন ২৫, তখন তাঁকে বিয়ে করেন বছর ৩৫-এর প্রিয়াঙ্কা।