প্রসেনজিতের ছবি এসেছে,🐷 একথা শুনলেই একসময় হল ভরে যেত। ৮০ ও ৯০-এর দশকে প্রসেনজিৎ ছিলেন সুপার হিট। একের পর হিট ছবি দিয়েছেন টলিপাড়ার সকলের প্রিয় 'বুম্বাদা'। তবে সম্প্রতি ষাটে পৌঁছে টলি ছেড়ে বলিপাড়ায় পা রেখেছেন প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। সেখানেও তিনি 'সুপার হিট'। এদিকে যিনি কিনা নিজেই 'ইন্ডাস্ট্রি' সম্প্রতি তিনিই এবার বলছেন বাংলা ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে নাকি তিনি এখন আর ভাবেন না। কিন্তু কেন?
সম্প্রতি টিভি নাইন বাংলাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ন𝓰াকি এমনটাই বলেছেন বুম্বাদা। কিন্তু কেন? তবে কি কোনও আক্ষেপ থেকেই একথাগুলি বলছেন প্রসেনজিৎ? ঠিক কী বল🃏েছেন?
একসময় তিনি বলিউডে গিয়ে কাজ করতে চাননি। বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিকেই আঁকড়ে বেঁচেছিলেন। তাঁর মা রত্না চট্টোপাধ্যায়ের কাছেও প্রস্তাব এসেছিল ছেলেকে মুম্বইয়ে কাজ করতে পাঠানো, হিন্দি ইন্ডাস্ট্রিতে অভিনয় করতে পাঠানোর। কিন্তু বুম্বাদা যাননি। আর সেকারণেই সাজন, ম্য়ায়নে প্যায়ার কিয়া-র মতো ছবির প্রস্তাবও ফিরিয়েছেন। কারণ, বাংলায় তখন প্🌠রসেনজিৎ সুপার হিট। একটার পর একটা হিট, হাইসফুল ছবি দিয়েছেন। একবছরে ২২টা ছবি মুক্তি পেয়েছে এমনটা প্রসেনজিৎ ছাড়া আর কোনও নায়কের সঙ্গে হয়েছে বলেও জানা নেই। প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, কোয়ালিটি,💞 কোয়ান্টিটি কোনওটাতেই তিনি বিশ্বাস করেন না। ছবির ব্যবসাটাই শেষ কথা। সেটাই আসলে ইন্ডাস্ট্রিকে বাঁচিয়ে রাখে।
আরও পড়ুন-হিন্দু পুরোহিতের মুসলিম বোন, গল্পটা কেমন? 'দ্𓄧য ক🃏েরালা স্টোরি' নিয়েও মুখ খুললেন রাহুল
প্রসেনজিতের কথায়, সেসময় একটা ছবি ১০ সপ্তাহ হলে চলেছে, সেটাও ঘটেছে। কোটি কোটি টাকার ব্যবসা করত বাংলা ছবি। প্রসেনজিৎ বলেন, চিরঞ্জিত চট্টোপাধ্ꦇয়ায়ের বে꧒দের মেয়ে জ্যোৎস্না নিয়ে যতই কথা হোক, ছবিটা ব্যপক ব্যবসা করেছিল।
কথায় কথায় প্রসেনজিৎ বলেন, একটা সময় ছিল তখন তিনি বাংলা ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে ভাবতেন, তবে এখন আর ভাবেন না, কারণ, ভাবতে হয় না। তিনি মনে করেন, এখন সকলেই নিজেরটা ভালো বুঝতে পারেন। তবে শুরুতে লড়াই ছিল। তাঁর কথায়, একসময় তাঁর মধ্যে বাবা বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের ছায়া ছিল। তবে ধীরে ধীরে সেই ছায়া থেকে নিজেই তিনি বের হয়ে আসেন। প্রসঙ্গত সম্প্রতি বিক্রামাদিত্য মোতওয়🐬ানের ‘জুবিলি’তে কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ। আবার দেখা যাবে হনসল মেহতার 'স্কুপ'-এও।