এতদিন রচনার কথা উঠলেই তাঁকে কথা দেওয়া হত টিভির দিদি হিসেবে। বিগত ১০ বছরে ধীরে ধীরে এটাই হয়ে উঠেছিল তাঁর পরিচয়। সিনেমার নায়িকা হিসেবে যত না লোকে চিনত, তাঁর থেকেও বেশি মানুষ রচনাকে চেনে দিদি নম্বর ১-এর সঞ্চালিকা হিসেবে। তবে ২০২৪ থেকেই হিসেব বদলেছে। তৃণমূলের টিকিটে লোকসভা ভোটে রচনা দাঁড়াতেই যেন বদলে গিয়েছඣে হিসেব-নিকেষ।
সোশ্যাল মিডিয়া খুললেই এখন একের পর এক মিম রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ঘিরে। কখনও তিনি হুগলীর কলকারখানা-র ধোঁয়া দেখে মন্তব্য করছেন, কখ💧নও তিনি আবার দই খেয়ে দুধের প্রশংসাতেই পঞ্চমুখ। বলে ফেলছে𝓀ন, লম্বা বক্তব্য, যা শেষে গিয়ে দাঁড়াচ্ছে ‘গোরুর রচনা’তে। তাঁর কথা বলা, তাঁর হাসি, ভোটের প্রচারের ফাঁকে খাওয়া-দাওয়া করে, সবই এখন মিমের আওতায়।
এবারে তা নিয়ে মুখ খুলতে দেখা গেল রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়কে। মঙ্গলব🌱ার মগরার খেজুরিয়ায় ভোটপ্রচারের ফাঁকে রচনা বললেন, ‘আগে আমার হাসিটা ছিল দারুণ, আর এখন আমার হাসিটা শুনে লোকে বলছে পাগল।’ তবে রচনার সাফ👍 কথা, তাঁকে নিয়ে মিম বানিয়ে যদি কিছু মানুষের রোজগার হয়, সামাজিক মাধ্যমে দু চারটে ফলোয়ার্স বাড়ে, তাতে তিনি খুশিই হবেন।
‘আꦿমি সমস্তকিছু বেশ পজিটিভ ভাবেই দেখি। এই মিম করাকেও সেই হিসেবে দেখছি। নেগেটিভ কিছুই দেখি না। যারা এসব মিম বানান তাঁদেরও ꧂তো লাইক দরকার, সাবস্ক্রাইবার দরকার। এটাই তাঁদের রুজিরোজগার। তাই আমি সাপোর্টই করি।’, বললেন রচনা।
দলের সুপ্রিমোর কথ꧂া টে💫নে আরও বললেন, ‘এরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই ছাড়ে না। আর আমি তো নগন্য’।
রচনাকে এক সাক্ষাৎকারে এমনটাও বলতে শোনা গিয়েছে যে, তিনি তাঁর বিরুদ্ধে 🐈ওঠা সব মিমের জবাব দেবেন। ভোটে জেতার পর 🌸ধরে ধরে সবাইকে দেবেন উত্তর।