২০ মে ছিল রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অগ্নিপরীক্ষা। এদিনই প্রথমবার প্রার্থী হিসেবে ভোটের ময়দানে ছিলেন। বলাই বাহুল্য প্রথম সব কিছুই ভীষণই বিশেষ হয়।🐟 আর এই বিশেষ দিনটি কীভাবে কাটালেন দিদি নম্বর ওয়ান?
ভোটের দিন কী করলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়?
এবারের লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের তরফে অন্যতম চমক ছিলেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে স্টার প্রার্থীও বটে। তবে ভোটের ম🍌য়দানে যতই তিনি নবাগত হন না কেন প্রচার বা জনসংযোগে এতটুকু ফাঁক রাখেননি। আর সেই প্রস্তুতির আজই পরীক্ষা ছিল বলা যায়। সেই দিনে তিনি তাঁর কেন্দ্র থেকে এতটুকু সরেননি। সেখানেই ছিলেন।
আরও পড়ুন: তন্ময়-রথিজিৎ-ইন্দ্রদীপদের কঠিন নজরদারিতে চলছে গ্র্যಞান্ড🌠 অডিশন, কবে থেকে আসছে সারেগামাপা?
আরও পড়ুন: জটিলতা কাটিয়ে কাছাকাছি আবির-🌠পেখম! শৈশবের আতঙ্ক ভুলে বরকে চুমু নায়িকার, এ♋বার?
২০ মে ভোর সাড়ে ছয়টা নাগাদ হুগলির চুঁচুড়ার ময়ূরপঙ্খী ঘ꧙াটের কাছের আবাসন থেকে বেরিয়ে বিভিন্ন বুথ ঘুরে দেখেন 🧜তিনি। এরপর সাড়ে সাতটার দিকে যান বলাগড়ের ভাস্তারা গ্রামের একটি বুথে। সেখানে গিয়ে ভোটারদের সঙ্গে কথা বলেন তিনি। এরপর এখান থেকে রচনা পৌঁছে যান শ্রীপুরের টিনচরা গ্রামে।
তবে 🅰গোটা দিন যে তাঁর এভাবেই বুথ ঘুরে শান্ত ভাবে কেটেছে সেটা একেবারেই নয়। বরং প্রথম ভোট পরীক্ষাতেই অভিনেত্রীর রুদ্ররূপ দেখা গেল। এদিন এক🐼াধিক জায়গা থেকে তৃণমূল কর্মীরা অভিযোগ করতে থাকেন যে তাঁদের দলের পতাকা, ফেস্টুন নাকি ছিঁড়ে ফেলছে বিজেপি। সেই খবর পেয়ে সেখানে ছুটে যান তারকা প্রার্থী। শান্ত থেকেও গোটা ঘটনার প্রতিবাদ করেন তীব্র ভাষায় বিজেপিকে আক্রমণ করেন। ক্ষোভ উগরে দিয়ে বলেন, 'বিজেপির কালচার তো এটাই।'
এরপর বৈঁচির একটি গ্রামে যান। সেখানকার একটি বুথে পর্যাপ্ত আলো না থাকা নিয়েও প্রতিবাদ করেন। দাবি করেন যাঁদের দৃষ্টিশক্তি ক্ষীণ ♔বা যাঁরা বয়স্ক তাঁদের ওই আলোতে ভোট দিতে অসুবিধা হবে।
কেবল প্রতিবাদ, বা প্রার্থীর দায়িত্ব পালন নয়। সাধারণ মানুষের আবদার এদিনও মেটান🌃 তিনি। কেউ ভালোবেসে তাঁর সঙ্গে সেলফি তুলতে চাইলে তাঁদের ফেরান না। বরং কাজের ফাঁকে খোশমেজাজে হুগলির বাসিন্দাদের সঙ্গে ক্যামেরার জন্য পোজ দিতে দেখা যায় দিদি নম্বর ওয়ানকে।
এদিন ভোটপর্ব মেটার পর বাড়ি ফিরে যান রচনা। গোটা দিনে মাঝে একবারই কেবল সময় করে মধ্যাহ্নভোজ সারেন একটি ধাবা থেকে। 🧔বাকি গোটা সময় বিভিন্ন বুথে ঘুরে, কর্মীদের সঙ্গে কাজ কাজেই কেটেছে তাঁর।