মঙ্গলবার তৃণমূল কংগ্রেসের টিকিটে হুগলি থেকে ভোটে জিতেছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়।লোকসভা ভোটে নিসন্দেহে বড় জয় পেয়েছে তৃণমূল ক𝓰ংগ্রেসে। বিজেপির ভোট কমায়, আশা ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚরাখা হচ্ছে দিল্লিতে বিরোধীদের কাজ আরও বাড়বে। সেক্ষেত্রে রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় কি আদৌ সময় পাবেন তাঁর রিয়েলিটি শো দিদি নম্বর ১-এ কাজ করার?
ভোটে জয়ের পর বুধবার সকালে হুগলির এক মন্দিরে পুজো দিতে যান রচনা। তারপরই কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হন তিনি। তারই মাঝে মুখোমুখি হন🦋 সংবাদমাধ্যমের। কী বললেন, দিদি নম্বর ১-এর ভবিষ্যত নিয়ে?
আরও পড়ুন: টলিউডের বড় পরিবারের ছেলে, বিয়ে করেন ত♔ৃণমূল নেতার মেয়েকে, বলুন তো কে এই অভিনেতা?
রচনা জানালেন,꧙ ‘রাজনীতিবিদ হিসেবে ব্যস্ততা তো বাড়বেই। তবে দিদি নম্বর ১ এবং এই নতুন দায়িত্ব সামলাতে তেমন অসুবিধা হবে না। দু-দিকের দায়িত্বই সমান ভাবে পালন করব।’
এতেই স্পষ্ট করেছেন বন্ধ হচ্ছে না জি টিভ༺ির এই জনপ্রিয় শো। এমনিতেই ১০ বছরের বেশি সময় ধরে চলছে এটি। সিনেমার নায়িকা হিসেবে যতটা জনপ্রিয়তা পেয়েছিলেন, তাঁর থেকে অনেক অনেক বেশি দর্শকদে🧜র কাছে পৌঁছেছেন তিনি। ঘরে ঘরে মা-বোনেদের কাছের মানুষ হয়ে উঠেছেন। যা নিসন্দেহে তাঁকে সাহায্য করেছে ভোটের লড়াই জিততেও।
আরও পড়ুন: ‘মমতার চটি চাটা’! তৃণমূলের সায়নীর জয়ে চুমু স্বস্তিকার,🗹 নেটﷺপাড়ায় চূড়ান্ত কটাক্ষ
রচনার ভোটের লড়াইয়ে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সঙ্গ দিয়েছেন স্বামী প্রবাল বসু। আর বউয়ের জয়ের পর তাঁর প্রতিক্রিয়া, ‘ভীষণ ভালো🌞 লাগছে। এই অনুভূতি ভাষায় বোঝানো যাবে না। আসলে রচনা এমনই। ও যা ছোঁয় সেটাই সোনা হয়ে যায়। যেখানে হাত দিয়েছে সেখানেই সাফল্য পেয়েছে।’
আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে অপহরণ আয়ুষ্মান খুরানার! সিনেমার সেট থেকে তಌুলে নিয়ে গেল লাল ভ্যান
রচনা জানিয়েছিলেন তিনি রাজিই ছিলেন না প্রথমে ভোটে দাঁড়াতে। ছেলে রৌনকের পড়াশোনার ক্ষতি হতে পারে ভেবে, ফিরিয়েই দিতে চেয়েছিলেন প্রস্তাব। তবে বাংলার দিদিকে না করতে পারেননি টিভির দিদি। রচনার ছেলে কলেজে পড়ছে জানতে পেরেই মমতাক পরামর্শ ছিল, এবারে সে সামলে নিতে পারবে পড়াশোনা। তাই মায়ের দায়িত্ব থেকে একটু সময় বের করা অসম্ভব হবে না রচনার জন্য। এমনকী, অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন, রৌন🅰কও প্রথমে চায়নি মা আসুক রাজনীতিতে।
তৃণমূলের হয়ে ভোটে দাঁড়ানোর পর থেকেই বারবার নানা সমালোচনার শিকার হন রচনা। এমনকী, তাঁর হাসি নিয়ে, প্রচারের ফাঁকে খাবার খাওয়া নিয়েও তৈরি হয়েছিল একাধিক মিম। তবে রচনা ভোটের ফলের দিনই বুঝিয়ে 🍎দিয়েছেন, তিনি হেরে যাবার পাত্র নন।