টলিউড𓆏ে নামি পরিবারের সুযোগ্য সন্তান এই অভিনেতা। ছোট থেকে বড় পর্দা, ওটিটি, সর্বত্রই জমিয়ে কাজ করেছেন। ২০০৬ সালে অভিনয়ে ডেবিউ হয় তরুণ মজুমদারের পরিচালনায় ভালোবাসার আরেক নাম সিনেমা দিয়ে। এই ছবিতে ছিলেন সৌমিত্র ও মৌসুমী চট্টোপাধ্যায়। মুখ্য চরিত্রে প্রথম কাজ দুর্গা সিরিয়ালে, সন্দীপ্তা সেনের বিপরীতে।
চলুন আরও কিছুটা হিন্ট দেওয়া যাক। তিনি মহানায়ক উত্তম কুমারের নাতি। এবার নিশ্চয়ই আর বুঝতে সমস্যা হচ্ছে না, এই ছ🌼বিটি গৌরব চট্টোপাধ্যায়ের ছেলেবেলার। নিজের যোগ্যতায় নাম করেছেন ঠিকই, তবে এ🌃খনও প্রায়শই চলে উত্তম কুমারের সঙ্গে তুলনা।
খুদে বয়সের ছবিটি নিজেই শেয়ার করে নিয়েছেন ইনস্টা স্টোরিতে। সঙ্গে লিখলেন, ‘হঠাৎ বুঝতে পারলাম আমার হেয়া𓄧রস্টাইল আবার ছোটবেলার মতো হয়ে গিয়েছে।’
আরও পড়ুন: ‘মমতার চটি চাটা’! তৃণমূলের সায়নীর জয়ে চুমু স্বস্তিকার, নেটপাড়ায় চূড💝়ান্ত কটাক্ষ
আপাতত সিরিয়াল থেকে নিজে▨কে কিছুটা দূরেই সরিয়ে রেখেছেন তিনি। গাঁটছড়া ধারাবাহিকে তাঁর কাজ খুব প্রশংসা পেয়েছিল। শোলাঙ্কি রায়ের সঙ্গে জুটি হয়েছিল সুপার হিট। এরপর বাবা বেবি ও-তেও কাজ করেন একসঙ্গে। গৌরবকে শেষ দেখা গিয়েছে𒆙 অতি উত্তম সিনেমাতে।
আরও পড়ুন: প্রকাশ্যে অপহরণ আয়ুষ্মান খুরানার! স🀅িনেমার সেট থেকে তুলে নিয়ে⛦ গেল লাল ভ্যান
২০২০-র ৯ ডিসেম্বরে সাতপাকে বাঁধা পড়েন গৌরব চট্টোপাধ্যায়। তব🌌ে এটা ছিল তাঁর দ্বিতীয় বিয়ে। এর আগে ২০১৩ তে অভিনেত্রী অনিন্দিতা বসুকে বিয়ে করেন। কিন্তু সেই বিয়ের মেয়াদ ছিল মাত্র দুই বছর। ২০১৫-তে আইনি বিচဣ্ছেদ হয় দুজনের। যদিও আলাদা হওয়ার পরেও দুজনের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্ক। এমনকী, দেবলীনার সঙ্গেও অনিন্দিতার সম্পর্ক খুব ভালো।
এরপর ২০১৭ সালে গৌরবের আলাপ হয় দেবলীনার সঙ্গে। করোনা আবহেও বꦗেশ ধুমধাম করে হয়েছিল বিয়েটা। এসেছিলেন রাজ্ꦏযের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
দেবলীনা কুমার হলেন তৃণমূলের দুঁদে নেতা দেবাশিস কুমারের মেয়ে। ছোটবেলা থেকেই রাজনৈতিক পরিবেশে বড় হয়েছেন তিনি। যদিও🐈 রাজনীতির মঞ্চ থেকে অনেকটাই দূর🍬ে রাখেন নিজেকে দেবলীনা। তাঁর পরিচয় শুধু অভিনেত্রী হিসেবে নয়, খুব ভালো নাচ করেন, অধ্যাপিকাও। সঙ্গে কিছুদিন আগে পেয়েছেন ডক্টর উপাধিও। রবীন্দ্রনাথের নৃত্যধারা নিয়ে গবেষণা করেছেন।