সামনেই লোকসভা নির্বাচন। টলিপাড়ায় বহু তারকাই এখন বেজায় ব্যস্ত। কারণ তাঁরা অনেকেই অভিনেতা হওয়ার পাশাপাশি এখন রাজনীতিকও বটে। দেব, মিমি, নুসরত, তনুশ্রী, পার্নো, সোহম, এই তালিকায় টলিপাড়ায় রয়েছে আরও কত নাম! যদিও গতবারের সাংসদ হলেও এবার তৃণমূলের থেকে টিকিট পাননি ইন্ডাস্ট্রির দুই 'বোনুয়া' মিমি-নুসরত। এবার 🐎ভোটে তৃণমূলের নতুন নাম রচনা।
তবে শুধু এরাঁই নন, ভোটে না দাঁড়ালেও টলিপাড়ার অনেক তারকাই এখন প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে ভোট রাজনীতির সঙ্গে൲ জড়িত। এর মধ্যে শ্রীলেখা মিত্র, রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়, পরিচালক কমলেশ্বর মুখোপাধ্যায়, অনীক দত্ত, অভিনেতা সব্যসাচী চক্রবর্তী সহ রয়েছেন আরও অনেকে। তব🐻ে এই নামগুলি অবশ্য বাম-রাজনীতির সমর্থক বলেই জানা যায়। তবে এখন প্রশ্ন এবার লোকসভা ভোটে এদের মধ্যে কেউ কি ভোটে দাঁড়াবেন?
ভোটে দাঁড়ানোর বিষয়ে অভিনেত্রী শ্রীলেখা মিত্র অবশ্য আগেই জানিয়ে দিয়েছেন, তিনি প্রার্থী হচ্ছেন না। আর তাঁর কথায়, বামফ্রন্ট সেলেবদের মুখ দেখে কখনও প্রার্থীও বাছে না। কিন্তু প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জনে শোনা যাচ্ছে রাহুল অরুণোদয় বন্দ্যোপাধ্যায়ের নামও। সত্যিই কি ভোটে দাঁড়াচ্ছেন রাহুল? অবশেষে এবিষয়ে মুখ খুꦓলেছেন তিনি।
ভোটে দাঁড়ানোর বিষয়ে রাহুল সংবাদ প্রতিদিনকে জানান, ‘রাজ♕নৈতিক মতামত দেওয়া একটা বিষয়। আর দলীয় রাজনীতি করাটা আলাদা বিষয়। দলের কোনও🀅 ভুল দেখেও চুপ করে বসে থাকার মানসিকতা আমার নেই।’ রাহুল বলেন, ‘আমার মাথার তার কাটা, যদি দেখি, আমি যে দল করছি, তারাও ভুল করছে, তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধেও চেঁচাব।’
রাহুলের কথায়, ‘আমার মনে হয় দুটো সিরিয়াস পেশা মেইনটেইন করা খুব কঠিন। আমি ইতিমধ♈্যেই দুটো সিরিয়াস পেশায় আছি। এক অভিনয়, অন্যটা লেখালিখি। আর তার সঙ্গে যদি রাজনীতি যোগ করি, তাহলে বিষয়টা ইয়ার্কি হয়ে যাবে। আর একটꦛাও হবে না।’
প্রসঙ্গত, রাহুলের লেখা পঞ্চম বইয়ের নাম ‘কলকাতা ক্যাকোফোনি’। পাশাপাশি অভিনয়টাও চালিয়ে যাচ্ছেন রাহুল। এদিকে আবার বাপ্পার পরি𒆙চালনায় 'নেগেটিভ' ছবিতে ফোটগ্রাফারের চরি𝄹ত্রে অভিনয় করছেন রাহুল। তাঁর স্ত্রী মালার চরিত্রে অভিনয় করছেন দেবলীনা দত্ত।