বাবার কোলে বসে থাকা এই মেয়েটি কিন্তু টলিউড আর বলিউডে দাঁপিয়ে কাজ করেছেন। ঋতুপর্ণ ঘোষের ছবি চোখের বালি☂ দিয়ে কেরিয়ারের শুরুতেই পেয়ে গিয়েছিলেন দারুণ জনপ্রিয়তা। কিন্তু কোথাও গিয়ে যেন মা-দিদিমার নাম বোঝা হয়ে এসেছিল এই নায়িকা෴ আর তাঁর বোনের কাছে। তবে হ্যাঁ, সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবি দেখলে কেউ বুঝবে না ৪৪-এর ঘরে পৌঁছে গিয়েছে বয়স।
ঠিকই ধরেছেন এই মেয়ে আর কেউ নন, রাইমা সেন। সুচিত্রা সেনের নাতনি ও মুনমুন সেনের কন্যা। ‘হাওয়া বদল’, ‘২২শে শ্রাবণ’❀, ‘মি আমোর’, ‘বাস্তশাপ’, ‘বাইশে শ্রাবণ’, ‘দ্বিতীয় পুরুষ’-এর মতো ছবিতে তাঁর সাবলীল অভিনয় কাড়ে নজর। শেষ দেখা গিয়েছে ভ্যাকসিন ওয়ার সিনেমায়।
আরও পড়ুন: ‘বড় আদরের ছোট বোন’, ইউভানের কোলে ইয়ালিনি, রাজ-শুভশ্রীর পুত্র-কন্যার আদুরে ছবি ভাইরা🐎ল
এবার জন্মদিনে বাবাকে ভালোবাসায় ভরিয়ে দিলেন রাইমা সেন। ত্রিপুরার রাজ পরিবারের ছেলে ভরত দেব বর্মাকে বিয়ে করেছꦚিলেন মুনমুন সেন কেরিয়ারের মধ্য গগণেই। সুন্দরী মুনমুন সেই সম🥂য় একাধিক পুরুষ হৃদয়ে ঝড় তুলত। তবে, মুনমুনের মন মজেছিল ভরতেই।
এবার বাবার জন্মদিনে মন খুলে দিলেন রাইমা। ছোটবেলায় কাটানো কিছু মিষ্টি মুহূর্তের ছবি দিয়ে লিখলেন, ‘শুভ জন্মদিন সেই বাবাকে, যিনি আমাদের🔯 সমস্ত স্বপ্নকে বাস্তব করেছেন। তোমাকে ধন্যবাদ ড্যাড, এখনওসবচেয়ে কুল, মজাদার, ভালোবাসা আর আদরে মোড়া, এত যত্নশীল বাবা হওয়াꦉর জন্য। তোমার মুখের হাসি এভাবেই বজায় থাকুক। তোমার জন্য অনেক ভালোবাসা। সেরা বাবা তুমি। আসল রকস্টার।’
আরও পড়ুন: ‘সর্বদা আরাধ্যা আপনার সঙ্গ🐎ে….’, কেন ঐশ্বর্যর ছায়া🌊সঙ্গী মেয়ে? কটাক্ষের জবাব বচ্চন বধূর
রাইমার বাবা ভরত দেববর্মা ত্রিপুরার রাজ পরিবারের একজন সদস্য। মাতামহী ইলা দেবী কোচ বিহারের রাজকুমারী ছিলেন। আর ইলা দেবীর বোন গায়ত্রী দেবী জয়পুরের মহারানী ছিলেন। তার পিতামহী ইন্দ𒁏িরা ছিলেন বড়োদার মহারাজা সায়াজিরো গায়কোয়াড়ের একমাত্র মেয়ে।
আরও পড়ুন: মহালয়ার আগে আরজি করের বিচার চেয়ে ফের রাত দখলের ডাক, কী 🍸বলছেনಞ শ্রীলেখা, রুদ্রনীল, পায়েল, কৌশানিরা…
একবার এক সাক্ষাৎকারে ভরতকে বিয়ে নিয়ে রাইমা জানিয়েছিলেন, ‘প্রথম দেখা একটা বিয়ে বাড়িতে। আমার এক বান্ধবী নাসরিন আলিকে (মিস ক্যালকাটা) ডেট করতে এসেছিল আমার বর্তমান স্বামী।’ ঘটনাক্রমে ওইদিন পার্টি শেষে মুনমুন সেনকে বাড়ি পৌঁছে দিতে গিয়েছিলেন ভরত দেববর্মা। আর সুচিত্রার নাতনিও টপ করে প্রেমে পড়ে যান। মুনমুনের কথায়, ‘দেখেই মনে হয়েছཧিল, বাহ! ছেলেটি খুব ভালো…পুরো ম্যারেজ মেটেরিয়াল’।