দেশে ছিলেন না, তবে আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছিলেন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত। দূর থেকে শাঁখ বাজিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন তিনি। আর তাতেই তীব্র কটাক্ষে🧸র মুখে পড়েন ঋতুপর্ণা। এরপর গত ৪ সেপ্টেম্বর আরজি করের প্রতিবাদে শ্যামবাজারের কর্মসূচিতে যোগ দিয়ে হেনস্থার মুখে পড়েন অভিনেত্রী। আর ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তকে হেনস্থার ঘটনায় ক্ষোভ উগরে দিয়েছিলেন অনেকেই। এমনকি ক্ষোভ প্রকাশ করেছিলেন অভিনেত্রী নিজেও।
তবে সেসব ঘটনাই এখন অতীত। পুরনো বিতর্ক ভুলে আসানসোলের পুজো কার্নিভ্যালে নৃত্য পরিবেশন করলেন ঋতুপর্ণা। একাধিক গানে নৃত্য পরিবেশন করতে দেখা যায় অভিনেত্রীকে। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী মলয় ঘটক, সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহা, মেয়র বিধান উপাধ্যায়, জেলা সভাধিপতি বিশ্বনাথ বাউড়ি। প্রাণী সম্পদ উন্নয়ন দফতরের ভাইস চেয়ারম্যান তথা জেলা পরিষদের মেন্টর ভি শিবদাসন দাসু সহ জেল🙈া শাসক, পুলিশ কমিশনার সহ অন্যান্য ব্যক্তিত্বরা। মোট ১৫টি প্রতিমা এই পুজো কার্নিভালে অংশ নিয়েছিল। ইতিমধ্যেই ফেসবুকের পাতায়।
আরও পড়ুন-ক্☂ষতির মুখে! ধর্মা প্রোডাকশন কিনে নিচ্ছে রিলা༒য়েন্স? তবু করণ জোহর বলছেন…
এদিকে ইতিমধ্🐲যেই আরজি কর কাণ্ডের জেরে ﷽অনেকেই যখন কলকাতায় পুজো কার্নিভাল বাতিলের আহ্বান করেছেন। ১৫ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকেল ৪টের সময় রানি রাসমণি রোডে পাল্টা দ্রোহের কার্নিভালের ডাক দিয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সকলকে সেই কার্নিভালে যোগ দেওয়ার জন্য় অনুরোধ করা হয়েছে। যদিও সেই কার্নিভাল বন্ধ করার আবেদন জানিয়ে এবার জুনিয়র ডাক্তারদের চিঠিও দিয়েছেন রাজ্য়ের মুখ্যসচিব। আর তাতেই পুরো বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক দানা বেঁধেছে।
আরও পড়ুন-'তোমার মায়ের সঙ্গে 🔯শুতে চাই',📖 এমনই বলেছিলেন র্যাপার স্বামী, বিস্ফোরক স্ত্রী
ইতিমধ্যেই জয়েন্ট প্লাটফর্ম অফ ডক্টরস রাজ্য সরকারের এই চিঠির তীব্র অসন্তোষ প্রকাশ করা হয়েছে। তাঁদের দাবি সরকারি কোনও উদ্যোগে তো আমরা আপত্তি করছিল না। আপনাদের পুজোর কার্নিভালে আমরা আপত্তি করছি না আপনারা কেন করছেন? তাহলে রাজপথে হচ্ছে আন্দোলন। সেখানে কেন আপত্তি করা হচ্ছে। সরকার প্রতিবাদের কার্নিভাল বন্ধ করতে 🤪যত না তৎপর ততটা তৎপর যদি সরকার অপরাধ দমনে করত তাহলে বাংলার এই অবস্থা হত না।
আর এই বিতর্কের আবহেই আসানসোলে তৃণমূল নেতামন্ত্রীদ🐼ের সামনে পুজো কার্নিভালে নেচে ফের নেটিজেনদের একাংশের কটাক্ষের মুখে পড়েছেন ঋতুপর্ণা। এক নেটিজেন ঋতুপর্ণার নাচ দেখে বলেন, ‘হাততালি তো স্টেজেই বাজিয়ে দিয়েছে, জানে লোকে বাজাবে না’। কারোর কটাক্ষ, ‘শঙ্খ বাজাতে যেন না যায় বাবা’। এমনই অসংখ্য কমেন্ট উঠে এসেছে।