রবিবার ছিল সারেগামাপা-র গ্র্যান্ড ফিনালে। বিজেত🥂ার ট্রফি হাতে ওঠে পদ্মপলাশ হালদার এবং অস্মিতা করের। দর্শকদের বড় একটা অংশ এই ফলাফল নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় উঠেছে বিতর্কের ঝড়। যার একটা বড় কারণ অবশ্যই পদ্মপলাশ। অস্মিতাকে নিয়ে সেভাবে আপত্তি না উঠলেও, পদ্মপলাশকে বিজেতা হিসেবে মানতে নারাজ অধিকাংশ।
বেশিরভাগই মনে করছেন কীর্তন ছাড়া সেভাবে কোনও গান মানায় না পদ্মপলাশের গলায়। সেদিক থেকে দেখতে গেলে দ্বিতীয় স্থানে থাকা অ্যালবার্ট কাবো অনেক বেশি ভার্সাটাইল। সোশ্যাল মিডিয়ায় অধিকাংশ দাবি করেছেন, পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর শ্রুতিন꧑🔴ন্দনের ছাত্র হওয়ায় তাঁকে জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে পক্ষপাতিত্ব করে।
এসব বিতর্কের মাঝেই পদ্মপলাশকে নিয়ে পোস্ট করলেন অনল চট্টোপাধ্যায়। যিনি শ্রুতিনন্দনে গান শেখান। এর কাছেই গত ১২ বছর ধরে সংগীতের তালিম নিয়েছেন পদ্মপলাশ। তিনি ফেসবুকে দুজনের একটি ছবি শেয়ার করে লিখলেন, ‘পদ্মপলাশ আজ থেকে বারো বছর আগে যখন আমার কাছে গান শিখতে এসেছিল ওর বাবার সঙ্গে, সে দিনই লক্ষ্য করেছিলাম, খুব ভালো সাঙ্গীতিক বীজ তো ওর মধ্যে আছেই, সাথে আছে আরও কতগুলো বিশেষ গুণ। যে গুণগুলো মানুষকে বহুদূর এগিয়ে নিয়ে যায়। সেগুলো হলো শ্রদ্ধা, বিনয়, সরলতা, বিচক্ষণতা আর পরিমিতি বোধ |’ আরও পড়ুন: অজয় চক্রবর্তীর ছাত্𓆏র ಞবলেই জিতেছে পদ্মপলাশ, দাবি নেটপাড়ার! তাঁদের চোখে সেরা কাবো