এপ্রিল মাস পড়তে না পড়তেই গরমে হাঁসফাঁস ♓অবস্থা রাজ্যবাসীর। তবে এসব উপেক্ষা করেই জোর কদমে ভোট প্রচার চালাচ্ছেন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা। তাঁদের আপাতত কোনও ছুটি নেই। অন্যান্য প্রার্থীদের মতোই যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ভোট প্র🦋চার করতে দেখা যাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সায়নী ঘোষকে।
প্রচারে নেমে রোজই মিছিল করে যাদব🍨পুর লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন অঞ্চলে পৌঁছে যাচ্ছেন সায়নী। আবার কখনও বিভিন্ন এলাকায় পৌঁছে জনসভা করতেও দেখা যাচ্ছে যাদবপুরের👍 তৃণমূল প্রার্থীকে। সোনারপুর দক্ষিণের এমনই এক জনসভায় গিয়ে সায়নী দেখা পেলেন নিজের স্কুলের শিক্ষিকা মৌসুমী চক্রবর্তীর।
আরও পড়ুন-সৌরভকে চিকেন কারির লোভ দেখালেন সুন্🦩দরী মহিলা!🧔 দাদা বললেন, ‘আমি তো ভাত-রুটি খাই না তাই…’
একদিন যাঁর হাত ধরে জীবনে শিক্ষার পাঠ ♊পেয়েছেন, এদিন তাঁকে দেখা মাত্রই প্রচারের মঞ্চ থেকে নেমে আসেন সায়নী। উপস্থিতদের ভিড় ঠেলে সায়নী পৌঁছে যান তাঁর শিক্ষিকা মৌসুমী দেবীর কাছে, তাঁকে মঞ্চে তুলে আনেন সায়নী। মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন সোনারপুর দক্ষিণের বিধায়িকা অরুন্ধতী মৈত্র, এবং অন্যান্য পৌরপিতাগণ।
&nbs♓p;তখন সেখানে জল হাতে দাঁড়িয়ে ছিলেন এক ব্যক্তি, সায়নী তাঁকে মৌসুমীদেবীর দিকে জল এগিয়ে দিতে বলেন। তবে তাঁর জল প্রয়োজন ছিল না, তিনি শুধু নিজের ছাত্রীর সঙ্গে কথা বলতে চাইছিলেন। মন দিয়ে মৌসুমী চক্রবর্তীর কথা শুনলেন সায়নী ঘোষ🗹। ছোটবেলার স্মৃতিতে ফিরে গেলেন সায়নী। তখন মঞ্চে তাঁদের পাশেই বসেছিলেন লাভলী মৈত্র।
সায়নী রাজনীতির ময়দানে পা রেখেছেন বহুদিন হল। একসময় টুইটারে শিবলিঙ্গে কন্ডোম পরানোর ছবি পোস্ট করে তীব্র বিতর্কে জড়িয়েছিলেন। তারপর কেটে গিয়েছে প্রায় ৯ বছর। বিতর্ক এখন অতীত। এবার শিবলিঙ্গে পুজো দিয়েই ভোট প্রচারে নামতে দেখা গিꦰয়েছে সায়নী ঘোষকে।
এর আগে🌳 ২০২১ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে আসানসোল থেকে বিধানসভা ভোটের প্রার্থী হয়েছিলেন সায়নী ঘোষ। তবে তিনি সেবাܫর হেরে যান। তবে ভোটে হারলেও পরিশ্রম কম করেননি। সেবার ভোটের জন্য আসানসোলের মাটি কামড়ে পড়েছিলেন সায়নী। আর তাই ভোটে হারলেও শোনা যায়, সায়নীর কাজে, পরিশ্রমে মুগ্ধ ছিলেন দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আর তাই তৃণমূলের যুবনেত্রীর শিরোপা পান অভিনেত্রী সায়নী ঘোষ। তাঁর উপর দলের গুরু দায়িত্ব সঁপে দেওয়া হয়।
এবারও এককথায় মমতা বন্দ্যোপাধ্💎যায়ের মন জিতে নিয়ে একপ্ꦚরকার প্রমোশনই হয়েছে তাঁর। আর তাই তাঁকে যাদবপুরের মতো গুরুত্বপূর্ণ লোকসভা কেন্দ্রে প্রার্থী করে তৃণমূল কংগ্রেস। তবে এবার এই লড়াইয়ে সায়নী জিততে পারেন কিনা, তা সময়ই বলবে। এদিকে যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রী সায়নীর বিপরীতে BJP-র হয়ে ভোটে লড়েছেন অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায়। CPIM-এর হয়ে ভোটে লড়ছেন সৃজন ভট্টাচার্য।