কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় যোধপুর জেলা আদালত বলিউড তারকা সলমন খানকে আগামী ৬ই ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাজিরা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল আগেই, এবার এই রায়কে চ্যালেঞ্জ জানালেন অভিনেতা। সলমনের আইনজীব📖ী, হস্তিমল সারশ্বত জানান তাঁরা আদালতের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন আইনের পথে হেঁটেছে। তিনি যোগ করেন, ‘আমরা অনুমতি চেয়েছি যাতে আবেদনꦰকারী (সলমন খান) সেশন কোর্টের সামনে হাজিরা দিতে পারেন ভিডিয়ো কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে, আদালতের সময়ানুসারে’।
এর আগে ২০১৮ সালের ৭ মে যোধপুরের জেলা ও সেশন কোর্টে (গ্রামীণ) কৃষ্ণসার হরিণ শিকার মামলায় উপস্থিত হয়েছিলেন সলমন। ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল, 🅠যোদপুর জেলা আদালতের প্রধান জুডিসিয়্যাল ম্যাজিস্ট্রেট সলমনকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ডে দণ্ডিত করেন দুটি কালো হরিণ শিকারের জন্য। সিজিএম আদালতের তরফে ১০ হাজার টাকা জরিমানা নির্দেশ দেওয়া হয় সলমন খানকে। ওয়াইল্ড লাইফ প্রোটেকশন আইনের আওতায় দোষী সাব্যস্ত হন সলমন খান। এরপর জেলা এবং সেশন আদালত সেই রায় খারিজ করে দেয় ঠিক দু দিন পর- ৭ এপ্রিল। এবং জামিনে মুক্তি দেওয়া হয় সলমন খানকে।
১৯৯৮ সালে হাম সাথ সাথ হ্যায় শ্যুটিং চলাকালীন সলমনের উপর কৃষ্ণসার হরিণ শিকারের অভিযোগ রয়েছে। যোধপুরের নিকটবর্তী কঙ্গনি গ্রামে দুটি কালো হরিণ শিকারের অভিযোগ🔜 করেছে ভাইজানের উপর। ১৯৯৮ সালে ১-২ অক্টোবরের মধ্যে এই ঘটনা বলে অভিযোগ।
সইফ আলি খান, সোনালি বেন্দ্রে, তাবু, এবং নীলমও এই ঘটনায় অভিযুক্ত ছিলেন। তবে সলমন খানের অন্য কো-স্টারদের বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণ না থাকায়, তাঁদের আগেই এই ✃মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়🎉েছে।
২০১৭ সালে অপর এক শিকারের মামলায় উপযুক্ত তথ্য-প্রমাণের অভাবে সলমন খানকে বেসকুর খালাস করে যোধপুরের এক আদালত। চ🦩িঙ্গারা শিকারের মামলায় রেহাই পান ﷺসলমন।