শুক্রবার ৬৩ বছরে পা রেখেছেন অভিনেতা সঞ্জয় দত্ত। সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে তাঁর অভিনীত ছবি ‘শামশেরা’। ছবিতে নেগেটিভ চরিত্র𓆏ে দে🔴খা মিলেছে সঞ্জয়ের।
'অতীত জীবন' নিয়ে ‘কফি উইথ করণ সিজন ১’-এ একবার মুখ খুꦓলেছিলেন সঞ্জয় দত্ত। ওই পর্বে সুস্মিতা সেনের সঙ্গে হাজির হয়েছিলেন তিনি। অভিনেতা হোস্ট করণ জোহরকে বলেছিলেন, আগের জন্মে নাকি রাজা ছিলেন তিনি। মন্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার দরুন তাঁর স্ত্রী তাঁকে মারতে চেয়েছিলেন༒।
ফুসফুসের ক্যানসারে ভুগছিলেন সঞ্জয় দত্ত। একবার শেয়ার করেছিলেন যে তাঁর আগের জীবন এতটাও সহজ ছিল না। ২০০৫ সালে সম্প্রচারিত একটি পর্বে কফি উইথ করণে তাঁর অতীত জীবনের কথা বলতে গিয়ে, সঞ্জয় চেন্নাইয়ের কাছে শ꧃িবনেরি নামক একটি জায়গার কথা উল্লেখ করেছিলেন। তিনি জানান, কর্ণাটকেꦿর একটি শহরে গঙ্গাবতীতে বসবাসকারী তাঁর বন্ধু জায়গাটি খোঁজ দিয়েছিলেন অভিনেতাকে।
সঞ্জয় করণ জোহরের শোতে বলেছিলেন, 'খুব ছোট একটা গ্রাম, আঙুলের ছাপ দিলে সেই ꦑপাতাও খুঁজে বের করে নেওয়া সম্ভব। ওরা আমার পাতা খুঁজে পেয়েছে। আমাকে বলেছে, তোমার বাবার নাম বলরাজ দত্ত এবং আমি বললাম 'না এটা সুনীল দত্ত'। তারপর তাঁরা বলল, তোমার মায়ের নাম ফাতিমা হুসেন, আর কেউ জানে?'
অভিনেতার ক🌞থায়, সেই সময় পুরোহিতের দাবি মানতে নারাজ ছিলেন তিনি। যদিও পুরোহিত জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি সত্যি কথা বলছেন। সঞ্জয় বলেন, তখন পুরোহিত তাঁকে তাঁর অতীত জীবনের কথা বলেন। সঞ্জয় বলেন, ‘আমি অশোক রাজবংশের রাজা ছিলাম। আমার মন্ত্রীর সঙ্গে আমার স্ত্রীর সম্পর্ক ছিল এবং সে আমায় হত্যা করার জন্য যুদ্ধে পাঠিয়েছিল। কিন্তু আমি অনেক মানুষকে হত্যা করেছিলাম। আমি ফিরে এসে সবটা জাܫনতে পেরেছি। এরপরই আমি তাঁকে হত্যা করি। আমি শিবভক্ত ছিলাম তাই আমি বনে গিয়ে অনাহারে মৃত্যুবরণ করেছিলাম।’