বাংলা সারেগামাপা-র ফলাফল নি𒆙য়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রতিবাদের ঝড় ওঠা কোনও নতুন ঘটনা নয়। এবারেও তাই হয়েছে। সারেগামাপা ২০২২-এ যৌথভাবে প্রথম হয়েছেন পদ্মপলাশ হালদার ও অস্মিতা করের। তবে পদ্মপলাশকে নিয়ে কথা উঠতে শুরু করেছে। বারবার বলা হচ্ছে পণ্ডিত অজয় চক্রবর্তীর ছাত্র বলেই তাঁকে জিতিয়ে দেওয়া হয়েছে। এক কথায় যাকে বলে, স্বজনপোষণ।
জনপ্রিয়তার শিখরে ছিলেন বুলেটও। তবে পঞ্চম স্থানে থেকেই খুশি থাকতে হয়েছে তাঁকে। তি🥂নিও কম জনপ্রඣিয় নন সোশ্যালে। সেদিক থেকে দেখতে গেলে হয়তো কাবোর পরেই তাঁকে নিয়ে মাতামাতি হত। এক থেকে তিনে থাকতে না পেরে কতটা আঘাত পেয়েছন মনে?
সুদূর উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া ইসলামপুর থেকে এসে সারেগামাপায় নিজের জায়গা করে নিয়েছিলেন। জানালেন, টানা কয়েকমাস একসঙ্গে কাটিয়েছেন সকলে। তাই মনের মধ্যে একরাশ ভালোলাগা নিয়েই বাড়ি ফিরছেন। বাংলা ব্যান্ডের গানই গাইতেন বেশি। তবে বাপি লাহিড়ি থেকে শুরু করে আরডি বর্মণ অন্য ধারার গান গাওয়ার চ্যালেঞ্জও নিয়েছেন। বুলেটের মতে, প্রত্যেকের গানের ঘরনা আলাদা, তাই নিজের নিজের জায়গায় সকলেই সেরা। বললেন, ‘যা হয় ভালোর জন্যই হয়। যেটা হয়েছে খুব ভালো হয়েছে।’ আরও পড়ুন: 'গুরুজির ছাত্র বলে..', স্বজনপ𒅌োষণ বিতর্ক থেকে 👍কাবোর সঙ্গে লড়াই, জবাব পদ্ম পলাশের
দর্শক মনে তৈরি হওয়া হতাশা নিয়ে বলেন, ‘ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাই যে টপ সিক্সে নিজের জায়গা করে নিতে পেরেছিলাম। এত প্রতিযোগীর ভিড়ে নিজের জায়গা করতে পেরেছি শ্রোতাদের মনে। আমাকে নিয়ে দর্শকের অনেক প্রত্যাশাই হয়তো পূরণ করতে পারিনি, তবে তা ভবিষ্যতে নিজের কাজের মধ্যে দিয়ে পূরণ করার চেষ্টা করব।’ আরও পড়ুন: সারেগামাপা-জয়ী পদ্মপলাশ, অস্মিতা, আালবার্ট, সোনিয়ার🌜া পেলেন কত টাকার পুরস্কার?
একজন স্বাধীন শিল্পী হিসেবে কাজ করতেন এতদিন। গান বাঁধা থেকে সুর করা সবটাই নিজের মতো করে করতেন সারেগামাপা-তে আসার আগে। এবার🦂 জীবনের পরের ধাপে পা রাখলেন। সঙ্গে রয়েছে গোটা বাংলার মানুষের রাশি রাশি ভালোবাসা।🍌
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )