একটা গোটা প্রজন্মকে তিনি শিখিয়েছেন ‘প্যায়ার দোস্তি হ্যায়’, আবার তিনিই পাঠ পড়িয়েছেন ‘ইটস অল আবাউট লাভিং ইয়োর পেরেন্✃টস’। কথা হচ্ছে শাহরুখ খানের। বলিউডের এই সুপার🌊স্টারকে নিয়ে সম্প্রতি বড়সড় খোলসা করেছেন নিখিল আডবানি।
কুছ কুছ হোতা হ্যায়-র পর বন্ধু🔥 করণ জোহরের সঙ্গে জুটি বেঁধে শাহরুখের পরের ছবি ছিল ‘কভি খুশি কভি গম’। নক্ষত্রখচিত এই ছবিতে একদিকে শাহরুখ-কাজল, অন্যদিকে অমিতাভ-জয়া, সঙ্গে সদ্য় দেশের নয়নের মণি হয়ে উঠা হৃতিক রোশন। কাকে ছেড়ে দর্শক কাকে দেখবে?
ছবিতে শাহরুখ খান তথ𒆙া রাহুল রায়চাঁদের এন্ট্রি সিনটা আজও মনে গেঁথে আছে সব্বার। হেলিকপ্টার থেকে নামছে রায়চাঁদ পরিবারের রাজপুত্র, আরতির থালি হাতে ছেলের অপেক্ষায় জয়া বচ্চন! হেলিকপ্টার থেকে প্রাসাদের দিকে শাহরুখের সেই দৌড় কী ভোলা যায়? 'কভি খুশি কভি গম'-এর এই এন্ট্রি দৃশ্য বেশিরভাগ ভারতীয় সিনেমাপ্রেমীদের মনে গেঁথে আছে। কিন্তু জানেন কি এই সিন ঘিরে হতাশ হয়ে পড়েছিলেন এসআরকে।
এক সাক্ষাৎকারে চলচ্চিত্র নির্মাতা নিখিল আডবানি, যিনি এই ছবির সহকারী পরিচালক ছিলেন, তিনি প্রকাশ করেছেন যে শাহরুখ দৃশ্যটি শাহরুখকে খুশি করতে পারেনি। সাইরাস ব্রোচার পডকাস্টে নিখিল বলেন, শাহরুখ প্রথমে এই দৃশ্যের কথা শুনে উত্তেজিত হয়েছিলেন কিন্তু চূড়ান্ত ফল🐻াফলে হতাশ হয়েছিলেন। তাঁর কথায়, ‘আমরা যখন তাকে বলি যে কভি খুশি কভি গমে তার প্রবেশ হেলিকপ্টারের সাথে। তিনি ভেবেছিলেন হেলিকপ্টার থেকে লাফ দেবেন, কিন্তু বাস্তবে তাঁকে শুধু এক পা বাড়াতে হয়েছিল। দৃশ্যটা জয়া বচ্চনকে ঘিরেই বেশি ছিল, মাটি ছোঁয়া মাত্রই ছেলের আগমনের খবর পেয়ে যান তিনি।’
করণ জোহর পরিচালিত 'কভি খুশি কভি গম' ছিল সেই সময়ের সবচেয়ে ব্যয়বহুল ভারতীয় ছবি। ২০০১ সালে মুক্তির পর, ছবিটি বেশ কয়েকটি বকไ্স অফিস রেকর্ড ভেঙেছিল এবং বিশ্বব্যাপী ১০০ কোটি টাকা▨র বেশি আয় করেছিল।
শাহরুখ খানের আসন্ন প্রোজেক্ট
শাহরুখ ২০১৮ সালে জিরোর ব্যর্থতার পর রুপোলি পর্দা থে দীর্ঘ বিরতি ﷽নিয়েছিলেন। যা কোভিড -১৯ এর কারণে আরও দীর্ঘায়িত হয়েছিল। ২০২৩ সাল নিঃসন্দেহে কিং খানের কেরিয়ারের স্ম🥃রণীয় বছর। 'পাঠান', ‘জওয়ান’-এর মতো ১০০০ কোটির ব্লকবাস্টার উপহার দেন তিনি। বছর শেষে মুক্তি পায় ডানকি।
২০২৪ সালে এই অভিনেতার কোনও ছ💜বি মꦗুক্তি পাবে না। শোনা যাচ্ছে, ২০২৫ সালে সুজয় ঘোষের 'কিং' ছবিতে দেখা যাব তাঁকে। এই ছবিতে প্রথমবার শাহরুখের সঙ্গে স্ক্রিন ভাগ করবে মেয়ে সুহানা খান।