২৪ ড🐈িসেম্বর আলিবাবা-দাস্তান-এ-কবুলের সেটে ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার হন অভিনেত্রী তুনিশা শর্মা। আর সেই কেসে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছিলেনꦛ সহ-অভিনেতা তুনিশা শর্মা। এতদিন কারাগারেই ছিলেন তিনি। বর্তমানে তুনিশা শর্মা মৃত্যুর মামলায় শিজানকে মহারাষ্ট্রের একটি আদালত ১ লাখের ব্যক্তিগত বন্ডে জামিন দেওয়া হয়েছে। তবে অভিনেতাকে তাঁর পাসপোর্ট জমা রাখার কথা বলা হয়েছে।
গত বছর ডিসেম্বরে শিজানকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং তখন থেকেই তিনি বিচার বিভাগীয় হেফ🏅াজতে ছিলেন। তুনিশার সঙ্গে প্রেম ছিল শিজানের। অভিনেত্রী মারা যাওয়ার দিনকয়েক আগে যা ভে🅠ঙেছিল।
সংবাদ সংস্থা এএনআই শনিবার টুইট করেছে, ‘টেলিভিশন অভিনেতা শিজান খান, টেলিভিশন অভিনেত্রী তুনিশা শর্মার আত্ম🌃হত্যার মামলায় অভিযুক্তকে ভাসাই আদালত ১ লাখের বন্ডে জামিন দিয়েছে। শিজান খানকে পꦉাসপোর্ট জমা রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।’
শটের মাঝে ব্রেকে ঘটে এই ঘটনা। তুনিশা সেটে না এলে তাঁকে খুঁজতে খুঁজতে সহকর্মীরা বাথরুমের দরজা ভেঙে তাকে মৃত অবস্থায় উদ্ধার করে। এরপর অভিনেত্রীর মা শিজানের নামে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ তোলেন। তুনিশ𝔉ার মৃত্যুর একদিন পর শিজান খানকে গ্রেপ্তার হন।
সাংবাদিক বৈঠকে তুনিশার মায়ের তরফে দাবি করা হয়েছিল, অন্য মেয়ের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে তাঁর মেয়েকে ঠকা💞য় শিজান। যা তুনিশা মেনে নিতে পারননি। এটি খুন হতে পারে বলেও তিনি মনে করেছিলেন, যেহেতু শিজানের মেকআপ রুমেই ঝুলছিল তাঁর মেয়ে। দাবি ছিল, শিজানই তুনিশাকে ওই অবস্থা থেকে নামিয়ে আনে। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে নাকি অ্যাꦺম্বুলেন্স ডাকেনি। প্রায় ১৫ মিনিট দেরি হয়েছিল। সঙ্গে বলা হয়েছিল, তুনিশাকে মারধর করতেন শিজান। এবং তাঁকে জোর করে ইসলাম ধর্মও গ্রহণ করিয়েছিলেন।
অন্য দিকে শিজানের মা ও দুই দিদি প্রেস কনফারেন্স করে তুনিশার মায়ের দিকে আঙুল তু♚লেছিলেন। বলা হয়েছিল, তুনিশার টাকাপয়সার দিকটা তাঁর মা দেখত। মেয়েকে জোর করে কাজে 🐬পাঠাতেন বনিতা শর্মা। এত কম টাকা দেওয়া হত যে, তুনিশার কাছে মাঝেমধ্যে খাবার খাওয়ারও টাকা থাকত না। মা হয়ে মেয়ের কোনও যত্ন নিতেন না বনিতা। তাই শিজানের মা ও দিদিকে বেশি ভালোবাসতেন প্রয়াত অভিনেত্রী।
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )