সোহা আলি খান সম্প্রতি তাঁর পরিবারের রাজকীয় ঐতিহ্য এবং তাঁদের ঐতিহাসিক বাসভবন পতৌদি প্রাসাদ সম্পর্কে নানা কথা ভাগ করে নিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন যে তাঁদের বাড়িটি এত বড় যে তা রং করানোর পরিবর্তে তাঁর ভাই সইফ আলি খান ꧒খরচ কমাতে কেবল হোয়াইট ওয়াশ করান।
সাইরাস ব্রোচাকে দেওয়❀া এক সাক্ষাৎকারে, সোহা জানিয়েছেন যে, তাঁদের মা শর্মিলা ঠাকুর প্রতিদিনের এবং মাসিক খরচের হিসাব রাখার জন্য পরিবারের অ্যাকাউন্টগ𝓰ুলি নিজেই দেখেন।
আরও পড়ুন: পতৌদির রক্ত জেহ♑-তৈমুরের শরীরে, ছোট থেকেই ছেলেদের যে ট্রেনিং দিচ্ছেন সইফ
এ প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, ‘আমার মা সব সময় তাঁর হিসাবের খাতা নিয়ে বসে থাকেন। তিনি প্রতিদিনের ব্যয় থেকে শুরু করে মাসিক ব্যয় সবটাই নিজে হিসেব রাখেন। উদাহরণস্বরূপ বলতে পারি, আমরা আমাদের প্রাসাদটি হোয়াইট ওয়াশ করি, বহু দিন এটা রং করা হয়নি কারণ হোয়াইট ওয়াশে খরচ কম, কিন্তু রং করানো খুবই ব্যয়বহুল। আমরা দীর্🦩ঘদিন ধরে নতুন কোনও বাড়ি বা জায়গা কিনিনি, কারণ আমারা এই বাড়িটি যত্ন করে রাখতে চাই। কারণ এটা কোনও বস্ত🍎ু নয়, এই বাড়িটা একটা স্থাপত্য, এটাই এই বাড়িকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে।’
সোহা এও জানিয়েছেন যে, ১৯৭০ সালে রাজতন্ত্রের বিলুপ্তির পর তিনি জন্মে ছিলেন। কিন্তু তাই দাদা সইফ একজন রাজকুমার হিসেবেই জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘শুধু উপাধী বহন করা আনন্দেরই ন🗹য়, এর সঙ্গে অনেক দায়িত্ব আসে ... আমার ঠাকুমা ভোপালের বেগম ছিলেন, আমার ঠকুরদা ছিলেন পতৌদির নবাব, ঠাকুরদা আমার ঠাকুমাকে অনেক বছর ধরে ভালোবেসেছেন কিন্তু তাঁদের বিয়ে করতে দেওয়া হয়নি শুরুতে…’
আরও পড়ুন: ‘বাড়িতে আসার কথা বলে…’, আ🦋রজি কর নিয়ে কথা বলতে গিয়ে বলিউড নিয়ে বিস্ফোরক কঙ্গনা
তিনি জানান যে প্রাসাদটি তৈরি করতে গিয়ে তাঁর ঠাকুরদার সমস্ত টাকা ফুরিয়ে গিয়েছিল এবং এই কারণেই তাঁদের বাড়ির বিভিন্ন জায়গায় মার্বেলের চেয়ে বেশি কারꦇ্পেট রয়েছে।
পতৌদি প্রাসাদꦦ, বর্তমানে সইফ আলি খানের মালিকানাধীন, পূর্বে তাঁদের প্রয়াত পিতা মনসুর আলী খানের মালিকানাধীন ছিল এটি। প্রাসাদটি মূলত সইফের ঠকুরদা নবাব ইফ🔯তিখার আলি খান পতৌদি তৈরি করেছিলেন।