পতৌদি পরিবারের মেয়ে সোহা আলি খান কেরিয়া♎র শুরু করেছিলেন কর্পোরেট জগতে। যদিও মা ছিলেন বলিউডের নামী অভিনেত্রী, শর্মিলা ঠাকুর।✱ আর বাবা ক্রিকেটের তারকা, মনসুর আলি খান পতৌদি।
সম্প্রতি কার্লি টেলসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সোহাকে বলতে শোনা যায়, পরিবারের তিনিই একমাত্র যি কিনা ডিগ্রি লাভ করেছে। শর্মিলা-কন্যা জানান, ‘থিয়েটারের পরিবেশেই আমার বড় হয়ে ওঠা। আমার মা আর ভাই অভি💫নেতা। কিন্তু আমি ছোট থেকেই নিশ্চিত ছিলাম যে, আমি তাঁদের পথ অনুসরণ করব না। আমি কর্পোরেট জগতে কাজ করা শুরু করলাম। আমার ꦆপরিবারে প্রথম ডিগ্রী অর্জনকারী মানুষ ছিলাম আমিই।’
আরও পড়ুন: দীর্ঘদিন দূরে অনুরাগের ছোঁয়া থেকে, ‘উর্মি’ স🐼ৌমিলিকে নিয়ে কী কাণ্ড ঘটাল দিব্যজ🔴্যোতি
নিজের বেতন সম্পর্কে কথা বলতে গিয়ে সোহা বলেন, ‘আমি বছরে সেই সময় দু লাখ টাকা বেতন পেতাম। আমাকে মুম্বইতে ১৭ হাজার টাকা বাড়ি ভাড়া দিতে হত। আ🔥মি জানি না, রাজপরিবারের সম্পর্কে আপনাদের কী ধারণা, আমাদের হাতে প্রচুর অর্থ নেই মোটেই।’
আরও পড়ুন: চোয়াল নাকি ঠিকঠাকཧ নয়! দঙ্গল নায়িকা সান🎉িয়াকে কে দিয়েছিল অপারেশনের পরামর্শ?
তারপরই পেশা বদলের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলেন সোহা আলি খান। ♔এই সম্পর্কে কার্লি টেলসকে তিনি বলেন, ‘আমি আমার কর্পোরেট চাকরির বেতনের সঙ্গে সিনেমার বেতনের তুলনা ಌকরলাম এরপর। সবচেয়ে মৌলিক গণিতও আমাকে বুঝিয়ে দেয় যে, সিনেমার কেরিয়ার আরও বেশি লাভজনক। আমার বাবা-মা আমার শিক্ষায় প্রচুর বিনিয়োগ করেছিল, যাতে আমি নিজের পছন্দের কাজ করতে পারি।’
আরও পড়ুন: এমജনিতেই বচ্চন পরিবারে এত গো💯লমাল! কানে যাওয়ার আগে বড় ক্ষতি হয়ে হল ঐশ্বর্যর
সোহা এরপর জাꦆনান, শর্মিলা বা মনসুর আলি খান পতৌদি কখনো চাননি, তিনি অভিনয়ে আসুক। তাই কর্পোরেটের চাকরি ছেড়ে সিনেমায় নামার খবর মা-বাবার কাছ থেকেও লুকিয়ে রেখেছিলেন।♋ দুর্ভাগ্যের ব্যাপার হল, যেই সিনেমায় তিনি কাজ শুরু করেন, সেটি আসেনি। সোহার জায়গায় পরবর্তীতে খুব প্রতিষ্ঠিত অভিনেতাদের বেছে নিয়েছিলেন নির্মাতারা। ফলত হাতে কোনও কাজ ছিল না সোহার সেই সময়তে।
২০০৪ সালে বাংলা সিনেমা ইতি শ্রীকান্ত দিয়ে কেরি꧑য়ার শুরু করেন সোহা আলি খান। এরপর রং দে বসন্তী, খোয়া খোয়া চাঁদ, মুম্বই মেরি জান, তুম মিলে, গো গোয়া গন, সাহেব বিবি অཧর গ্যাংস্টার ৩-এর মতো ছবিতে দেখা গিয়েছি এই সুন্দরী নায়িকাকে।