নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে নাম জড়িয়েছে টলিউডের। প্রথমে কুন্তল ঘোষ, তারপর অয়ন শীল। দেখꦑা গিয়েছে প্রচুর টাকা বিনিয়োগ হয়েছে বাংলা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে। কুন্তলের কাছ থেকে টাকা নেওয়ায় শুধু ইডি নয়, জনতার রোষে পড়তে হয়েছে বনি সেনগুপ্তকে। নাম উঠেছে প্রিযাঙ্কা সরকার, এনা সাহাদের মতো নায়িকার। সঙ্গে আরও একটা নাম বারাবার উঠে এসেছে কুন্তল প্রসঙ্গে, আর তা হল 'মন্টু পাইলট' সৌরভ দাস। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে কুন্তলের সঙ্গে কাজের খতিয়ান দিলেন এই অভিনেতা।
সৌরভের দাবি, এনার মতো তাঁর সঙ্গে কুন্তলের আলাপ প্রসূন গাইনের মিউজিক ভিডিয়োতে কাজ করার সময়তেই। আরও জানালেন কুন্তলের সিনেমার পাশাপাশি কাজ করার পাশাপাশি তিনি কাজ করেছেন নিউজ পোর্টালেও। করোনার লক ডাউনের সময় বাড়ি থেকেই কাজ করতেন। ভিডিয়ো 🐭রেকর্ড করে পাꩵঠাতেন। দুটো ভিডিয়ো পাঠানোর পর নিজেই বন্ধ করে দেন, কারণ এক তো অনেক হ্যাপা, আর বেশ ভালো খরচও হচ্ছিল ভিডিয়ো শ্যুট করতে, টাকাও পাচ্ছিলেন না পারিশ্রমিক হিসেবে। তাঁকে লেপেল ভাড়া করতে হত, ক্যামেরা ভাড়া করতে হত। ভেবেছিলেন পরে এই কাজের টাকা পাবেন, কিন্তু সেই টাকা পাননি। তবে অন্য যা কাজ করেছেন, সেই টাকা পেয়ে গিয়েছেন।
সৌরভ আরও জানান, তিনি কুন্তলের বাড়িতেও দুবার গিয়েছেন। তবে সেভাবে আলাপ নেই। ছবি নিয়ে কথা বলাই ছিল সেই যাওয়া। মন্টু পাইলট অভিনেতার দাবি, অভিনেতাদের পক্ষে জানা সম্ভবই না প্রযোজক কোথা থেকে টাকা নিয়ে আসে। তাই এটার কোনও সলিউশন নেই। সঙ্গে এক বাংলা সংবাদমাধ্যমকে সাফ জানালেন, ইডির থেকে ডাক আসলে তিনি অবশ্যই যাবেন। কারণ তাঁর বিশ্বাস কুন্তলের সঙ্গে যারা জড়িয়ে আছে সবাইকেই ডাকা উচিত, যাতে সবটা পরিষ্ক𝕴ার হয়ে যায়।
এদিকে, কুন্তলের কাছ থেকে নেওয়া গাড়ির জন্য ৪০ লাখ ইডিকে ফিরিয়ে দিয়েছেন বনি। খবর অনুসারে, যে টাকা নিয়ে তিনি কিনেছিলেন সেই ‘কুখ্যাত’ ল্যান্ড রোভারটি। যদিও অভিনেতার দাবি নিজেৎ ইমেজ ঠিক করতেই এই টাকা ফেরা🍬নো। আদতে এসবই তাঁর ‘পরিশ্রম’-এর উপার্জন। সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, ‘ভয় নয়, নার্ভাস ছিলাম। আমি কোনও অন্যায🅰় করিনি। ভুল করেছি। কৌশানি, বাবা, মা, সবার সঙ্গে আলোচনা করে কী করে এই সমস্যা থেকে বের হবো সেটাই খালি ঠিক করার ছিল। আমার নাম যাতে খারাপ না হয় সেটার জন্যই এটার দরকার ছিল। আমার আর্থিক ক্ষতি হল।’
(এই খবরটি আপনি পড়তে পারেন HT App থেকেও। এবার HT App বাংলায়। HT App ডাউনলোড করার লিঙ্ক )