Sovan-Baisakhi-Kunal: কালীপুজোর উদ্বোধনে বেগুনিতে রং মিলান্তি! কুণাল ডাকলেন শোভনকে ‘প্রিয় দাদা’ বলে, আর বৈশাখীকে…
1 মিনিটে পড়ুন . Updated: 30 Oct 2024, 05:16 PM IST
Share 
বাংলা নিউজ > বায়োস্কোপ > Sovan-Baisakhi-Kunal: কালীপুজোর উদ্বোধনে বেগুনিতে রং মিলান্তি! কুণাল ডাকলেন শোভনকে ‘প্রিয় দাদা’ বলে, আর বৈশাখীকে…
Share একসময় নিজের বিস্ফোরক সাক্ষাৎকারের কারণে প্রায়ই খবরে আসতেন বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু তাই নয়, সহবাস-সঙ্গী শ✱োভন চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টও থাকত চর্চার কেন্দ্রবিন্দুতে। কিন্তু বেশ কয়েকমাস হয়ে গেল, নতুন করে কোনো পোস্ট আসেনি বৈশাখীর প্রোফাইলে। তবে অনেকদিন পর একসঙ্গে জনসম্মুখে এলেন এই চর্চিত দম্পতি।
সুকিয়া স্ট্রিটের একটি কালী পুজোর উদ্বোধনে একসঙ্গে দেখা গেল শোভন আর বৈশাখীকে। দুজনে পাশাপাশি বসেছিলেন স্💝টেজে। তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ এই পুজোর আয়োজক। আর যেখানে পুজো হচ্ছে, তার উল্টোদিকেই বিজেপি দলনেতা শুভেন্দু অধꦇিকারীর ফ্ল্যাট। একসময় এই দলেই গিয়েছিলেন দুজনে। তবে বেশিদন টিকতে পারেননি। ছেড়ে দেন পদ্মশিবির। এবার এক মঞ্চে কুণাল-শোভন-বৈশাখী। ছবি ছড়িয়ে পড়তেই, নেটপাড়ার জিজ্ঞাসা, তৃণমূলে পা রাখার কোনো ইঙ্গিত নয় তো এটা?
আরও পড়ুন: দিওয়ালি পার্টিতে কাছাকাছি নাতাশা-আলেকজা🌞ন্ডার, জানেন কি খোরপোশে প্রাক্তন স্ত্রীকে কত দেন 🍌হার্দিক?
রাজ্যের প্রাক্💯তন মেয়রের হাত ধরেই উদ্বোধন হয়েছে কালীপুজোটির। মঞ্চে কুণাল শোভনকে উল্লেখ করেন ‘আমার দাদা’ বলে, আর বৈশাখীর 🌠নাম নেওয়ার আগে বলেন, ‘ভাল বন্ধু, অধ্যাপিকা, চিন্তাবিদ’। এর আগেও একবার বৈশাখী-শোভনের বাড়িতে গিয়েছিলেন কুণাল। অনেকেরই ধারণা ছিল, লোকসভা ভোটের আগে হয়তো তৃণমূলে ফিরবেন মমতার ‘কানন’। কিন্তু দেখা গেল তা হয়নি, তাহলে কি বিধানসভা ভোটে তা হবে?
আরও পড়ুন: ফের খুনের হুমকি দেওয়া হল সলমন খানকে, এবার🔯ꦉ কত টাকা দাবি করা হল?
কুণাল আর শোভনকে একসঙ্গে রাজনীতির মঞ্চে দেখে অনেকেরই চোখ কপালে উঠেছে। কারণ শোভন চট্টোপাধ্যায় যখন বিজেপিতে যোগ দেন, তখন কটাক্ষ, পালটা কটাক্ষ করার সুযোগ ছাড়েননি এই দুই নেতা। কখনও শোভনকে ‘গ্ল্যাক্সো বেবি’ বলে কটাক্ষ শোনা গিয়েছিল কুণালের গলায়। আর কুণালের জেলবন্দি জীবন নিয়ে টোন কাটত শোভন। তবে 🦋বোঝা যাচ্ছে, এসবই অতীত। এখন দেখার আসছে সময়ে আরও কী কী রং লাগে এই সম্পর্কে।
বহুবছর ধরে শোভন আর বৈশাখীর সহবাস গোলপার্কের বিলাসবহুল ফ্ল্💮যাটে। স্বামী মনোজিতের ঘর থেকে এক কাপড়ে ছেড়ে চলে এসে, এখানেই উঠেছিলেন তিনি। রত্নার ঘর ছেড়েছিলেন শোভনো। ইতিমধ্যেই মনোজিতের থেকে ডিভোর্স পেয়ে গিয়েছেন বৈশাখী। তবে শোভন আর রত্নার ডিভোর্সের মামলা এখনও ঝুলছে। তবে কিছু কাগজ আর সই কি ভালোবাসাকে আটকে রাখতে পারে! বছরখানেক আগে দুর্গাপুজোতে বান্ধবীর সিঁথি রাঙিয়ে দেন শোভন। মা দুর্𝔉গাকে সাক্ষী রেখেই। শোভনের ডিভোর্স খাতায়-কলমে হয়ে গেলে বিয়েটাও করবেন বলে জানিয়েছেন দুজনে বহুবার সংবাদমাধ্যমকে।
বায়োস্কোপ খবর
