মাঝে কটাদিন পুজোর ছবি নিয়ে বড় ব্যস্ত ছিলেন সৃজিত মুখোপাধ্যায়। দেব-রুক্মিণী-স্বস্তিকাকে নিয়ে টেক্কা বানিয়ে আয় মন্দ হয়নি। আর ဣএবার দেখা গেল, নিজের সেই সাফল্য তিনি ভাগ করে নিচ্ছেন তাঁর প্𝕴রিয় সাপের সঙ্গে।
সৃজিত কতগুলো ছবি শেয়ার করে নিয়েছেন সোশ্যাল মিডিয়াতে। লন্ডনে পাড়ি দিয়েছেন তিনি। সেখানেই তোলা সেগুলো।𒁃 সাপের প্রতি পরিচালকের ভালো💮বাসা নিয়ে নতুন করে কিছুই বলার নেই। এবারেও দেখা গেল, কখনও একটি সাপকে গলায় জড়িয়ে নিয়েছেন সৃজিত। কখনও আবার সাপের মাথায় স্নেহচুম্বন করছেন। যা দেখে নেটিজেনদের মনে প্রশ্ন, এবারেও কি তাহলে নতুন সদস্য ঘরে আনতে চলেছেন?
বর্তমানে সৃজি🦩তের বাড়িতে রয়েছে ৫টি বল পাইথন। বেশ খাতির-যত্ন করে সেই সাপেদের রাখেন তিনি। এমনকী, একান্তে সময়ও কাটান। বিদেশে গেলেই সাধারণত একটি করে সাপ নিয়ে আসেন। এমনকী, এই নিয়ে মিথিলাকেও বেশ কয়েকবার বলতে শোনা গিয়েছে কথা। তিনি তো বলেই বসেন, সাপের ভয়েতেই বাড়ি ঢুকতে পারছেন না।
কদিন আগে এক সংবাদমাধ্যমকে ম🅰িথিলা বলেছিলেন, ‘পোষ্য হিসেবে বাড়িতে অনেকগুলো সাপ তো আছে। প্রথমে ১টি ছিল, এখন হয়েছে ৪টি। শুনছি, আরও আসবে। প্রথমে যখন ১টি ছিল, তখন খুব একটা ভয় পেতাম না। তারপর এই সংখ্যা যখন 🌠৮ হবে, সেটা তো ভয়ের কারণ হবেই।’
এখন টলিউডে কান পাতলেই শোনা যায়, সম্পর্ক নাকি আর আগ💝ের মতো নেই দম্পতির। ভালোবেসে বছর চারেক আগে বিয়ে করেছিলেন সৃজিত মুখোপাধ্যায় ও রাফিয়াত রাশিদ মিথিলা। মেয়ে আইরাকে নিয়ে তারপর কলকাতাতে থিতুও হয়েছিলেন বাংলাদেশি কন্যে। কিন্তু সে সব এখন অতীত। আইরাকে ফের বাংলাদেশর স্কুলে ভর্তি করিয়েছেন মিথিলা। দাদু-দিদিমার কাছ বড় হচ্ছে সে। কাজের সূত্রে কখনও আফ্রিকার তানজানিয়া তো কখনও ইউরোপে কাটান মিথিলা। কাজ থাকলে কলকাতাতেও আসেন, তবে মিথিলা আর সৃজিতের দূরত্ব যে বেড়েছে, তা আইরাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়া থেকেই স্পষ্ট!
সৃজিত যে লন্ডন থেকে সাপের সঙ্গে ছবি দিয়েছিলেন, তাতে এক নেটিজেন মন্তব্য করেন, ‘এ বার শুধু ‘পারসলটাং’ রপ্ত করা বাকি।’ বলে রাখা দরকার, এই পারসলটাং হল গহ্যারি পটারের গল্পে দেখানো একটি ভাষ♎া। এরই মাধ্যমে 💧সেখানে জাদুকররা সাপের সঙ্গে কথা বলত।
সৃজিতের চোখ এড়ায়নি এই মন্তব্য। তিনি লেখেন, ‘আমি খুব ভালো জানি পারসলটং। ভাবছি মনসামঙ্গলটা এই ভাষায় অনুবাদ করব। যাতে🔯 বাচ্চাগুলো তা পড়তে পারে।’