মাত্র ৪০ বছর বয়স𓆉ে ‘তারক মেহতা কা উলটা চশমা’ খ্যাত সুনীল হোলকার চলে গেলেন। তিনি তাঁর মা, বাবা, স্ত্রী এবং দুই সন্তানের সঙ্গে থাকতেন। তাঁকে শেষবার ‘ঘোস্ত একা পৈঠানিচি’ ছবিতে দেখা গিয়েছিল। এই ছবিটি জাতীয় পুরস্কার পেয়েছিল।
সূত্রের খবর অনুযায়ী বিগত বেশ কয়েকদি💙ন ধরে তিনি লিভার সোরিয়াসিস রোগ💎ে ভুগছিলেন। চিকিৎসাও চলছিল তাঁর। কিন্তু চিকিৎসায় শেষদিকে সাড়া দিচ্ছিলেন না তিনি। গত ১৩ জানুয়ারি, শুক্রবার চিকিৎসকদের সমস্ত চেষ্টা বিফল করে দিয়ে তিনি পরলোক গমন করেন।
টিভি৯ -এর রিপোর্ট অনুযায়ীﷺ, সুনীল বুঝেছিলেন তাঁর মৃত্যু আসন্ন। এবং তিনি বেশিদিন বাঁচবেন না। তাই তিনি মৃত্যুর আগে তবে বন্ধুকে বলেন হোয়াটসঅ্যাপে তাঁর সকল আত্মীয় এবং নিকটজনকে শেষ বার্তা জানিয়ে দিতে। একই সঙ্গে তিনি সকলকে🍌 ধন্যবাদ জানান তাঁকে অফুরান ভালোবাসা দেওয়ার জন্য। একই সঙ্গে তিনি যা যা ভুল করেছেন তাঁর জন্য ক্ষমা চেয়ে নেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে বলেন তাঁর এই বার্তা তাঁর হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে দিতে।
তিনি দী🦩র্ঘদিন অশোক হান্দের চৌরাং নাট্য সংস্থানে কাজ করেছেন। এই প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে তিনি দীর্ঘদিন যুক্ত ছিলেন। একই সঙ্গে তিনি দীর্ঘ ১২ বছর থিয়েটার করেছেন, ভীষণ ভালো গল্প কথক ছিলেন সুনীল।
এর আগে তারক মেহতা কা উলটা চশমা ধারাবাহিকের নাটু কাকা ওরফে ঘনশ্যাম নায়ক ৭৬ বছর বয়সে চলে গেলেন। তিনি দীর্ঘদিন ক্যানসারে ভুগছিলেন। চিকিৎসা চলছিল তাঁর। কেমোথেরাপি নিচ্ছিলেন তিনি। এই শোয়ের প্রযোজক অসিত কুমার মোদী টুইটারে সুনীল হোলকারের মৃত্যুর কথা নিশ্চিত করে পোস্ট করেন। ঘনশ্যামের ছেলে তাঁর ক্যানসার ধরা পড়ার পর দৈনিক ভাস্করকে বলেছিলেন, 'গত এপ্রিলে তাঁর ঘাড়ের একটি টমোগ্রাফি স্ক্যান করা হয় তাতে ফের কিছু স্পট দেখা যায়। আমরা আর দেরি করিনি। তাঁর আগে যে হাসপাতালে চিকিৎসা হচ্ছিল সেখানেই চিকিৎসা শুরু করা হয়। একই সঙ্গে শুরু হয় কেমোথেরাপি। বাবা এখন ভালো আছে। গতমাসে বাবাক🌄ে হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। আগামী মাসে আবার পেট স্ক্যান করানো হবে। আশা করব সব ভালো হবে।'