টেলিপাড়ার জনপ্রিয় মুখ তিয়াসা রায়। ‘কৃষ্ণকলি’ রূপে দর্শকমনে জায়গা করে নিয়েছিলেন তিয়াসা। তিনি যখন অভিনয় শুরু করেন তখনই 🌳তিনি বিবাহিত। তবে গত বছর থেকেই তাঁর ডিভোর্সের জল্পনা উঠেছিল। আলাদা আলাদা থাকছিলেন তিনি ও তাঁর স্বামী। যদিও এতদিন সেকথা স্বীকার করে নেননি একেবারেই। এবার জানা গেল ফেব্রুয়া🀅রিতেই খাতায়-কলমে আলাদা হয়ে গিয়েছেন তাঁরা।
কেন আলাদা হলেন সুবানের থেকে? আনন্দবাজার অনলাইনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিয়াসা জানিয়েছেন, দুট๊ো মানুষের চিন্তাধারা আলাদা হলেই একসাথে থাকা মুশকিল। তিনি যা 🌊চাইতেন তা হয়তো সুবান চাইত না। কখনও উলটোটা হত। এইভাবে তো আর বেশিদিন থাকা যায় না। তাই এই বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত। আরও জানা গেল আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী ডিভোর্সের আবেদন করার পর ন’মাস পর্যন্ত আলাদা ছিলেন তাঁরা। এর পর ফেব্রুয়ারি মাসে তাঁদের বিচ্ছেদ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়।
তবে, সুবান যে তিয়াসাকে হিংসে করেন একথা মানতে নারাজ তিন𒆙ি। জানান, ‘আলাদা হয়ে যাওয়া মানে কাদা ছোড়াছুড়ি নয়। বরং তাঁদের মধ্যে বন্ধুত্ব এখনও আছে। শুধু মানিয়ে নেওয়ার সমস্যার কারণেই আলা🍌দা থাকা।’
২০১৭ সালের অক্টোবরে সাত পাকে বাঁধা পড়েছিলেন সুবান-তিয়াসা। সুবানের হাত ধরেই টেলিভিশন দুনিয়ায় পা রেখেছিলেন তিয়াসা। দু'জনের মনোমালিন্যের খবর নিয়ে একবার সুবান হিন্দুস্তান টাইমস বাংলাকেও জানিয়েছিলেন, ‘ঝগড়া-অশান্তি হতেই পারে, কিন্তু তাই বলে দুম করে ডিভোর্স হয়ে যাবে 🐼এটাতে আমি বিশ্বাসী নই। বিয়ের সম্পর্কটা খুব পবিত্র বলে আমি বিশ্বাস করি, এবং শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত সেটা টিকিয়ে রাখবার চেষ্টা আমি করব।’