তৃণমূল যুবনেত্রী রাজন্যা হালদার সোনাপুর থানায় অভিনেতা তথা বিজেপি নেতা রুদ্রনীল ঘোষের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানালেন। রাজন্যা কে সেটা আর এখন বলার অপেক্ষা রাখে না। ২১ জুলাইয়ের পর থেকে তিনি মোটামুটি প্রচারের আলোয় চলে এসেছেন তাঁর বক্তব্যের জোরে। তিনি বর্তমানে ডায়মন্ড হারবার যাদবপুর সাংগঠনিক জেলার যুব সহ সভাপতি। ২১ জুলাই তিনি শহিদ মঞ্চে দাঁ𝔍ড়িয়ে যে বক্তব্য রাখেন তাতেই উত্তাল হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। মুহূর্তে ভাইরাল হন যুবতী। তারপরই তাঁকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করে বসেন বিজেপি নেতা তথা অভিনেতা রুদ্রনীল ঘোষ।
কী বলেছেন রুদ্রনীল?
অভিনেতা তাঁর দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, 'রাজন্যা বোনের বাড়িতেও অর্পিতার মত🐟ো ৫০ কোটি ঢুকিয়ে দেওয়ার জন্য তৃণমূলের নেতারা নিজেদের মধ্যে মারামারি করছেন। এমনই এমনই তো আর ওই মঞ্চে ওঠা যায় না, তার জন্য যথেষ্ট কাঠখড় পোড়াতে হয়। তাই আমি রাজন্যা বোনকে বলছি আপনার মধ্যে সম্ভাবনা আছে। খুব সাবধানে থাকবেন। আপনার ঘরে কতটা জায়গা আছে ওরা না জানলে টাকা ঢোক♚াতে পারবে না।'
তাঁর এই বেফাঁস মন্তব্যকে ঘিরেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। তারপরই পুলিশের দ্বারস্থ হন রাজন্যা। তাঁর বক্তব্য রুদ্রনীল যে বক্তব্য করেছেন সেটা মারাত্মক। তৃণমূলের এই যুবনেত্রীর কথা অনুযায়ী, 'উনি যেটা বলেছেন সেটা মারাত্মক। উনি সেই সাক্ষাৎকারে বলেছেন রাজন্যাকে কত টাকায় কেনা হবে, এটা ভীষণই অবমাননাকর। ভাবুন তো এটা কতটা অসম্মানজনক। আমাদের নেহাত⛦ সহবত শিক্ষা আছে, নইলে দলনেত্রী নির্দেশ দিলে ওঁর কী হাল হতো ভাবতেও পারছেন না।'
আরও পড়ুন: 'বাঁশ দি☂য়ে পেটানোর কথা বলেছিলেন, সেদিনই গ্রেফতার হওয়া উচিত ছিল' নুসরত প🔥্রসঙ্গে বললেন রুদ্রনীল ঘোষ
তিনি এই প্রসঙ্গে মণিপুর কাণ্ড মনে করি🌠য়ে দিয়ে বলেন, 'বিজেপি মা বোনদের সম্মান করতে জানে না। ওরাই তো মণিপুর মহিলাদের উপর অত্যাচার করেছে। এখানেও সেই জিনিস নিয়ে আসতে চাইছে। কিন্তু বাংলায় এটা চলবে না।'