এই যে খুদের ছবি দেখলেন, তাঁর নাম আসে টলিউডের এ লিস্টার নায়িকাদের তালিকায়। একাধিক হিট উপহার দ💛িয়েছেন তিনি। তবে সিনেমার পাশাপাশি প্রেম নিয়ে জড়িয়েছেন বড় বিতর্কে। বাংলার এক নামী পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে থাকাকালীনই, আরেকজনের সঙ্গে নাম জড়ায়। যদিও পরে, দুটো সম্পর্কই আর ‘টেকেনি’। সেই থেকে নিজ⛄েকে সিঙ্গেল বলে দাবি করেন এই নায়িকা।
বর্তমানে যদিꦉও তাঁর আরও এক পরিচয় তিনি তৃণমূলের প্রাক্তন সাংসদ। গত লোকস🌳ভা ভোটে জিতেছিলেন তিনি। তবে এবারে ভোটের আগেই নিজেকে সরিয়ে নেন রাজনীতি থেকে।
আরও পড়ুন: অসুস্থ সব্যসাচী, ভর্তি হাসপাতালে, জানাল পরিবার꧙! কী হয়েছে ফেলুদার
ঠিকই ধর📖েছেন ছবিখানা মিমি চক্রবর্তীর। ছোট পর্দা দিয়ে অভিনয়ে হাতেখড়ি হয়। ঋতুপর্ণ ঘোষের গানের ওপারে দিয়ে কেরিয়ার শুরু করেন। বড় পর্দায় প্রথম কাজ ছিল বাপি বাড়ি যা। আর তারপর থেকে একাধিক হিট এসেছে সামনে।
শোনা যায়, ‘বোঝে না সে বোঝে না’-এর সেটেই নাকি মিমির সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বাড়ে রাজের। এরপর 'প্রলয়', 'যোদ্ধা: দ্য ওয়ারিয়র', 'কাটমুণ্ডু'-র মতো ছবিগুলিতে কাজ করেছেন। তারপর হঠাৎই শোনা যায়, মিমি-রাজের প্রেম ভেঙেছে। সেই জায়গ🍷ায় এন্ট্রি নিয়েছেন শুভশ্রী। শোনা যায় বিরসা দাশগুপ্তের ছবির শ্যুটিংয়ে তুরস্কে গিয়েছিলেন মিমি। সেখানে এক বয়সে ছোট তুরস্কের ছেলে, লাইন প্রোডিউসার মিলির সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। আর তাই নাকি দূরত্ব আনে তাঁর আর রাজের মধ্যে।
আরও পড়ুন: কাঞ্চনের বু🌊কেই শান্তি, বরকে কাছে টানলেন শ্রীময়ী! লাল সিঁথি আর টিপে সাজলেন টুকটুকে বউ
তবে প্রকাশ্যে এই বিতর্কে আর কখনও মুখ খোলেননি অভিনেত্রী। একসঙ্গে কাজও করেননি রাজ আর মিমি। তবে তৃণমূলের মঞ্চে প্রায়শই দেখা যেত একস🅘ঙ্গে। কিছুদিন আগে প্রাক্তনের দ্বিতীয় সন্তান, অর্থাৎ রাজ-শুভশ্রীর মেয়ে ইয়ালিনির জন্মের প🃏র শুভেচ্ছা এসেছিল তাংর তরফ থেকে।
আরও পড়ুন: ‘সবাই 𒅌আজকাল অরিজিৎ…’! গানের বাজারের সিংহভাগ দখল বাংলার ছেলের, উষ্মা শ♋ানের
💮 বানিজ্যিক সিনেমা দিয়ে কেরিয়ারে পরিচিতি পেলেও, খাদ, পোস্ত, ড্রাকুলা স্যার, রক্তবীজের মতো ছবিতেও দেখা গিয়েছে মিমিকে। অ্যাকশন হোক বা রোম্যান্স, সবেতেই তিনি সিদ্ধহস্ত। শেষ কাজ ছিল পলাশের বিয়ে, যা এসেছিল জি ফাইভে। দেখা 𝓰গিয়েছিল, আধুনিকা মিমি বিয়ে করে বরকে নিয়ে আলাদা থাকতে চায় ফ্ল্যাটে। এদিকে ভালোবাসে পলাশ বলে যে ছেলেটাকে সে একান্নবর্তী পরিবার থেকে। বিয়েটা আদৌ হবে কি না, তা নিয়েই একগাদা কাণ্ড। হাসি, আনন্দ, কান্না, ভালোবাসায় ভরা সুন্দর একটি পারিবারিক সিনেমা।