‘আমি তোমায় চেনার মাঝে খুঁজি নিজেকে, ব্যস্তবাগীশ কোনও বিকেলে লিখে ফেলি স🏅রল কোনও প্রেম কাব্য….'
ঝলকই চমকে দিয়েছিল আর বড়দিনে অনুরাগীদের বড় উপহার দিলেন অভিনেত্রী-সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। এদিন মিমির নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পেল নায়িকার গাওয়া দ্বিতীয় রবীন্দ্র সংগীত। 'আমারও পরাণ যাহা চায়'-এর পর মিমির নতুন নিবেদন ‘তোমার খোলা হওয়া’। রবির এই প্রেমের গানে মিলেমিশে গেল বাংলার অপরূপ রূপ, মৌসুনি দ্বীপ। সমুদ্রের নীল জলে ‘রেড হট’ অবতারে ধরা দিলেন ꦬমিমি। 🌠কখনও আবার রূপোলি বালুচলে নীল সিফন শাড়িতে সামনে এলেন মিমি।
কলকাতা থেকে মাত্র ১১০🍰 কিলোমিটার দূরে তিন দিকে চেনাই নদী ও আর একদিকে বঙ্গোপসাগরের মোহনা দিয়ে ঘেরা শান্ত সমুদ্র ও নির্জন নিরিবিলি মৌসুনি দ্বীপকে সৌন্দর্যকে𒊎 নিজের মিউজিক ভিডিয়োতে ফ্রেমবন্দি করলেন মিমি।
মিমির কন্ঠে রবীন্দ্রনাথের গান নিঃসন্দেহে ফের একবার নস্ট্যালজিক করে তুলল বাঙালিকে।মিমির অভিনয় সফর শুরু, রবির গানে। কার𒁏ণ গানের ওপারে ধারাবাহিকে পুপের( মিমির চরিত্রের নাম) ধ্যান-জ্ঞান ছিল রবীন্দ্র সংগীত। এই গানের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে মিমি জানিয়েছেন, ‘তোমার খোলা হাওয়া এমন একটা গান, যেটা শুনে আমরা সবাই বড়ো হয়েছি। আমি তো ছোটবেলায় এই গান হামেশাই গুনগুন করতাম।..আমার গোটা টিম প্রচুর খেটেছে এই মিউজিক ভিডিয়োটার জন্য’।
মৌসুনি দ্বীপে শ্যুটিং প্রসঙ্গে মিমি বলেন, আমারা🌸 ঠিক করেছিলাম বাংলার একটা দারুণ জায়গায় শ্যুটিংটা করব, তাই মাথায় চলে গেল মৌসুনির নাম। আমার পরিকল্পনা🌳ই ছিল যদি স্থানীয় সৌন্দর্যটাকে আমরা ফ্রেমবন্দি করতে পারি তাহলে অনেক মানুষ হয়ত ওখানে ঘুরতে যেতে আগ্রহী হবেন, যা আখেড়ে বাংলার ট্যুরিজমের জন্য লাভজনক'।
করোনাকালে এই গান মানুষের মনে ‘খোলা হওয়া’র বাতাস বয়ে আনবে বিশ্বাস মিমির। দুঃস্বপ্নের ২০২০-র শেষটা তাই রবির সুরেই শেষ করতে চান মিমি। মিমি চক্রবর্তীর পাঁচ নম্বর সিঙ্গলস এটি। অভিনয়ের পাশাপাশি গায়িকা হিসাবেও নিজের দক্ষতা প্রতিবারই প্রমাণ🅘 করছেন যাদবপুরের তৃণমূল সাংসদ। আগামিতেও নিজের এই প্রচেষ্টা জারি রাখবেন তিনি, বললেন মিমি।