শাবানা আজমি ভারতীয় চলচ্চিত্রের অন্যতম প্রশংসিত অভিনেত্রী। তাঁর কয়েক দশকের দীর্ঘ কেরিয়ারে আমাদের অসাধারণ অভিনয় উপহার দিয়েছেন। তাঁর অন্যতম বড় ভক্ত অভিনেত্রী বিদ্যা বালান, বর্ষীয়ান এই অভিনেত্রীর সিনেমায় ৫০ বছর পূর্ণ করার সাথে সাথে বর্ষীয়ান অভিনেতার জন্য একটি বিশেষ শ্রদ্ধ🦹া ভাগ করে নিয়েছেন।
জোয়া আখতারের প্রযোজনা সংস্থা টাইগার বেবির ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট থেকে পোস্ট করা একটি বিশেষ ভয়েস মেসেজে বিদ্যা শাবানার জন্য এক মিনিট দীর্ঘ বার্তা শেয়ার করেছেন। তিনি ♐বলেন, 'আমি কীভাবে শাবানা আজমির একটি পছন্দের পারফরম্যান্স বেছে নিতে পারি? শাবানা আজমি সম্ভবত অভিনেতা হিসাবে আমার উপর সবচেয়ে শক্তিশালী প্রভাব ফেলেছেন। তিনিই প্রথম অভিনেত্রী যিনি আমাকে উপলব্ধি করিয়েছিলেন যে পর্দায় মহিলাদের কণ্ঠ থাকতে পারে।
বিদ্যা, ‘আর্থ’ (১৯৮২) চলচ্চিত্রের একটি দৃশ্যের উদাহরণ দেন, যা শাবানাকে সেরা অভিনেত্রীর জাতীয় পুরস্কার এনে দেয়। বিদ্যা ভাগ করে নিয়েছিলেন ♒যে কীভাবে এই টেলিফোনের দৃশ্যটি, যেখানে তার চরিত্রটি ফোন করে এবং ভিক্ষা করে তার উপর একটি বড় ছাপ ফেলেছিল। তিনি মাসুম (১৯৮৩) এর দুটি দৃশ্যের উদাহরণও নিয়েছিলেন, যেখানে তার চরিত্রটি পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এমন সত্যের সাথে প্রতিক্রিয়া জানায়।
‘সত্যিকার অর্থে তাঁর মতো কেউ নেই’-বিদ্যা
বিদ্যা তাঁর নোটটি শেষ করেছিলেন এই বলে, ‘আমার মনে হয় কখনও কখনও আপনি যখন কোনও পারফরম্যান্স দেখ💞েন তখন আপনার মনে হয় যে এগুলি অবশ্যই সুন্দর লাইন, তবে স😼েই অভিনেতা এটির মধ্যে একটি সত্য নিয়ে এসেছেন যা আপনি খুব কমই পারফরম্যান্সে এই ধরণের মুহুর্ত দেখতে পান। তাই শাবানাজির প্রতি এটাই আমার ভালোবাসা। সত্যিকার অর্থে তাঁর মতো কেউ নেই।’
আরও পড়ুন: (দ্য কে🌳র⛄ালা স্টোরির সাফল্যের পর আসছে সিক্যুয়েল! আদার এবারের ছবির বিষয়ও কী বিতর্কিত?)
শাবানা, শ্যাম বেনেগালের প্রথম চলচ্চিত্র অঙ্কুর (১৯৭৪) দিয়ে অভিনয়ে আত্মপ্রকাশ করেছিলꦑেন, যার জন্য তিনি তাঁর প্রথম জাতীয় পুরস্কার জিতেছ🌳িলেন। তিনিই একমাত্র অভিনেতা যিনি খান্ধার, পার এবং গডমাদারের জন্যও পাঁচবার এই পুরস্কার জিতেছেন। তাকে শেষ দেখা গিয়েছিল রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি ছবিতে, যার জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার জিতেছিলেন। ভক্তরা তাঁকে পরবর্তী বুন টিক্কিতে দেখতে পাবেন, যেখানে জিনাত আমানও অভিনয় করেছেন।