সোমবার রাজকীয়ভাবে চণ্ডীগড়ে বিয়ে সারেন রাজকুমার রাও আর🌄 পত্রলেখা! ১১ বছরের সম্পর্কের পর বাঁধা পড়েন এক সুতোয়। সেভাবে রাজকুমার আর পত্রলেখার সম্পর্ক নিয়ে কোনও নেগেটিভ খবর শোনা যায়নি কোথাও! বরং, তাঁরা পাগল ছিলেন একে-অপরের প্রেমে। কিন্তু, একবার নাকি প্রকাশ্যে অ্যাপার্টমেন্টের বারান্দায় দাঁড়িয়ে ঝগড়া করতে দেখা গিয়েছিল তারকা জুটিকে। হুশ ফিরতেই ব্যাপারটা সামলে নেন! এমনকী, শোনা যায় সেই সময় ঝামেলা এত ব🔯েড়েছিল যে বিচ্ছেদের অবস্থাও তৈরি হয়ে গিয়েছিল।
সেটা ২০১৬ সালের কথা! ‘লাভড গেমস’-এ বেশ সাহসী চরিত্রে অভিনয় করꦚতে দেখা যায় পত্রলেখাকে। আর ছবিতে বেশ কয়েকটি বেড সিন ছিল, ছবির নায়ককে চুমুও খেয়েছিলেন রাজকুমারের বান্ধবী! আর সেই সিনেমায় বোল্ড সিনে প্রেমিকাকে দেখ🐻েই চটে যান রাজকুমার! তিনি এতই পজিসিভ যে, আপত্তি তুলেছিলেন এরকম দৃশ্যের। শোনা যায়, এরপর থেকে নাকি আর কোনও ছবিতে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে আর অভিনয় করেননি তিনি!
তবে, এটাকে গুঞ্জন বলেই সেই সময় উড়িয়ে দিয়েছিলেন রাজকুমার। এমনকী প্রশ্ন তুলেছিলেন, এমন ক্রিয়েটিভ খবর কারা রটায় সেটা নিয়েও! ১১ বছরের সম্পর্ক রাജজকুমার-পত্রলেখার। ‘সিটি লাইটস’ ছবিতে এক গ্রাম্য দম্পতির চরিত্রে অভিনয় করেছিলেন রাজকুমার-পত্রলেখা। এরপর ‘বোস: ডে়ড অর অ্যালাইভ’ ওয়েস সিরিজেও একসঙ্গে কাজ করেন দু'জনে।
এক সাক্ষাৎকারে রাজকুমার জানিয়েছিলেন তিনি প্রথম পত্রলেখাকে দেখেছিলেন এক বিজ্ঞাপনে। আর তখনই নাকি মন দিয়ে ফেলেছিলেন। ভেবেছিলেন, এমন মিষ্টি মেয়েকে তো বিয়েই করা উচিত। যদিও পত্রলেখার ক্ষেত্রে ব্যাপারটা উলটো। 'লাভ সেক্স অর ধোকা' ছবিতে পরদাতেই তিনি প্রথম দেখেন রাজকুমারকে। অভিনেত্রীর মনে হয়েছিল, ‘আমি ভেবেছিꦺলাম রাজকুমার বাস্তবেও ওই অদ্ভুত চরিত্রটির মতই।’ তবে ‘সিটি লাইটস’-র সময় সেই ভুল ভাঙে। বলা যায়, রাজকুমারের কাজের প্রতি ভালোবাসা দেখে তিনি হতবাক হয়ে গিয়েছিলেন।