How to Lower Risks of Heart Attack: ক্রমেই কম বয়সে হার্টের সমস্যার ঘটনা বাড়ছে। আগে ৪৫-৫০-এ হার্টের সমস্যা দেখা যেত। কিন্তু যত দিন যাচ্ছে, 🌸৩০ বছর বয়সেও হার্ট অ্যাটাকের মতো সমস্যার কথা জানা যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, অত্যন্ত খারাপ জীবনযাত্রা, মানসিক চাপ, খাদ্যাভ্যাসের কারণে এই পরিস্থিতি।
তবে এমনও নয় যে শুধুমাত্র শারীরিক কসরত করেন না, অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া করেন, তাঁরাই যেඣ হার্টের অসুখে পড়ছেন, তা কিন্তু নয়। 🤪অনেক ক্ষেত্রেই স্বাস্থ্যকর ডায়েটে থাকা, নিয়মিত ব্যায়াম করা ব্যক্তিরাও হার্ট অ্যাটাকের শিকার হচ্ছেন। অর্থাত্, আপাত স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার মানুষও প্রভাবিত হচ্ছেন।
তাই ঠিক কী করলে হৃদয়কে সুস্থ-সবল রাখা যায়, তাই নিয়ে প্রশ্ন করছেন অনেকেই। তবে শুধু নির্দিষ্ট কিছু অভ্যাস নয়- সব কিছু মিলিয়ে আপনাকে একটি স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্র♐া মেনে চলতে হবে। তবেই দীর্ঘমেয়াদে হার্টের স্বাস্থ্যের ঝুঁকি কমাতে পারবেন।
তবে চিন্তার কিছু নেই কিছু সাধারণ বিষয় মেনে চললেই আপনা🐈র হার্টের খারাপ স্বাস্থ্যের ঝুঁকি বেশ কয়েক গু🍬ণ হ্রাস করতে পারবেন।
১. আপনার হꦗার্টের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে নিচের বিষয়গুলি অবশ্যই মাথায় রাখুন:
২. আপনি কি ধূমপান করেন🍸? সেক্ষেত্রে প্রথমেই ধূমপান বন্ধ করুন। এর কোনও বিকল্প নেই।
৩. নিজের জন্য দিনে অন্তত ২০ মিনিট সময় বের করুন। সেই সময়ে হাল্কা শারীরিক কসরত কর🍸ুন। সেটা জোরে হাঁটা হতে পারে, জিমে ওয়েট ট্রেনিং হতে পারে। আবার আপনার যদি যোগব্যায়ামে আগ্রহ থাকে, সেটিও করতে পারেন।
৪. খাওয়াদাওয়ায় নজর দিন। তেল-ফ্যাট♒জাতীয় খাবার, চিনি বা মিষ্টি, অহেতুক বেশি নুন খাওয়া বন্ধ করে দিন। মাসে ১-২ বার 'চিট মিল' চলতে পারে।
৫. পাতে বেশি করে 🌄মরসুমি শাকসবজি, ফল ইত্যাদি রাখুন।
৬. অ্যালকোহল ছেড়ে দেওয়াই শ্রেয়।
৭. নিজেকে টেনশনমুক্ত রাখার বিষয়ে জোর দিন। কাজ𝓡ের চাপ অফিসের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখার চেষ্টা করুন। মাঝে মাঝে বেড়াতে যান।
৮. ব্যায়াম, শারীরিক♎ কসরতের সময়ে নিজের সীমার মধ্যে থাকুন। শরীরকে অতিরিক্ত কষ্ট দেবেন না।
৯. এক টানা🌳 বসে বসে কাজ করবেন না। ৩০ মিনিট অন্তর উঠে ৩-৪ মিনিট হাঁটাচলা করুন।
১০. নিজে থেকে♓ কোনও ওষুধ খাবেন না। চিকিত্সকের প্রেসক্রাইব করা ছাড়া কোনও ওষুধ না খাওয়াই