‘যুদ্ধ আর প্রে🐟মে কোনও কিছুই পরিকল্পনা মতো হয় না।’ -হুমায়ূন আহমেদ। প্রেম বা ভালোবাসা একটি অনুভূতি মাত্র। ভালোবেসে রাজা যেমন ফকির হয়, আবার ফকির হয় রাজা। এই ভালোবাসার জন্যই মানুষ চাতক পাখির মত অপেক্ষা করে থাকে, কিন্তু সবার ভাগ্যে থাকে না এই ভালোবাসা। ভাল🧸োবাসার কথা উঠলে আমাদের মাথায় আসে, লায়লা-মাজনু, রোমিও-জুলিয়েট প্রভৃতি জুটির কথা। বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভাইরাল একটি ভালোবাসার জুটি গ্যারি-আলমেদা। ছাব্বিশ বছরের তরুণ যুবকের ভালোবাসার প্রেয়সী আশি বছরের বৃদ্ধা তরুণী।
গ্যারি-আলমেদার ভালোবাসার গল্প কিন্তু অন্যদের চেয়ে অনেকটাই আলাদা। তাদের এ😼ই ভালোবাসার গল্প শুরু হয় আজ থেকে দশ বছর আগে, যখন গ্যারির বয়স মাত্র ১৭, আর আলমেদার মাত্র ৭১ বছর। তাদের এই ভালবাসার গল্পে বয়স প্রথমে বাঁধ সাধলেও হার মানেনি দুজনে। এখন একে অপরের সঙ্গে খুশির সংসার বেঁধেছে দুজনে। সমাজের নানান কটূক্তি ও লোকের নানান বিরূপ মন্তব্য অস্বীকার করে তারা এখন খুশি দম্পতি।
কিছুদিন আগে ইনস্টাগ্রাম♒ে গ্যারি, আলমেদার একটি ছবি শেয়ার করে জন্মদিনের শুভেচ্ছাবার্তা জানায়। পোস্টটিতে নিজেকে ভাগ্যবান বলেও অভিহিত করেন গ্যারি। শুধু তাই নয় নিজের প্রেয়সীর উদেশ্যে তিনি বলেন, ‘আমার শেষ নিঃশ্বাস পর্যন্ত আমি তোমার পাশেই থাকবো। গ্যারি আরও বলেন যে, তুমি আমার জীবনের ভালোবাসার স্পন্দন। আমি তোমাকে আমার হৃদয় দিয়ে ভালোবাসি।’ শুধু তাই নয়, আলমেদাকে ‘বেবিডল’ বলে সম্মোধনও করেন গ্যারি।
ডেইলি মেইল নামক একটি সংবাদ পত্রে নিজেদের যৌন জীবন নিয়ে খোলামেলা কথাও বলেন গ্যারি এবং আলমেদা। দুজনে জানান যে, তারা প্র﷽থম বার সহবাস 🌱করেন তাদের বিয়ের রাতে। গ্যারি এই বিষয়ে কথা বলতে গিয়ে বলেন যে, সেটি একটি আশ্চর্যজনক অভিজ্ঞতা ছিল। গ্যারি তার স্ত্রীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ সর্বদাই। তিনি বলেন, আলমেদা একজন অপূর্ব প্রেমিকা। এভাবেই বয়সের ব্যবধান হার মেনেছে প্রেমের কাছে।