এপিলে🌌পসি বা মৃগীღ রোগের চিকিৎসার নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা। যে সব শিশু এই সমস্যায় ভুগছে, তাদের সমস্যা এবার পুরোপুরি সেরে যেতে পারে। এমনই মন বিজ্ঞানীদের। শুধু এপিলেপসি নয়, আগামী দিনে অটিজমের মতো সমস্যাও এই নতুন চিকিৎসা পদ্ধতির মাধ্যমে সারিয়ে ফেলা যাবে বলে মত তাঁদের।
হালে শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নায়ুবিদ্যা বিভাগের গবেষকরা মস্তিষ্কের একটি বিশেষ প্রোটিনের সন্ধান পেয়েছেন। এই প্রোটিনটি মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুর উত্তেজনা কমায়, শান্ত করে। যে সব শিশুরা মৃগী🤡 বা অটিজমে আক্রান্ত, তাদের এই প্রোটিনের অভাব থাকে বলে জানিয়েছ🐻েন বিজ্ঞানীরা। ফলে মস্তিষ্ক সহজে শান্ত হয় না।
চিকিৎসার পরিভাষায় এই প্রোটিনটির নাম দেও♎য়া হয়েছে— CNTNAP2 (ক্যাটন্যাপ২ বলে ডাকা হচ্ছে এটি💞কে)। কোনও শিশুর এই প্রোটিনের অভাব হবে কি না, বা হচ্ছে কি না, তা আগে থেকেই বলে দেওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। বাবা-মায়ের জিন পরীক্ষা করেই তাঁরা বলে দিতে পারবেন, পরবর্তী প্রজন্মের এই সমস্যার আশঙ্কা আছে কি না।
প্রায় ৯০ শতাংশ ক্ষেত্রেই অটিজম বা এপিলেপসির সমস্যা বংশগত। এমনই বলছেন বিজ্ঞানীরা। ফলে বাবা-মায়ের জি𝓰ন পরীক্ষা করে সহজেই বলা সম্ভব, তাঁদের সন্তানের এই ধরনের সমস্যা♊ হওয়ার আশঙ্কা আছে কি না।
শুধু এই অসুখগুলির পূর্বাভাস পাওয়াই নয়, এর চিকিৎসার ক্ষেত্রেও নতুন রাস্তা 🍨খুলে যাচ্ছে এই প্রোটিনটির খোঁজ পাওয়ার ফলে। গবেষকদলের প্রতিনিধি পি🐻টার পেনজেস জানিয়েছেন, বিশেষ এই প্রোটিনটি গবেষণাগারে তৈরি করা সম্ভব। সেটিকে আক্রান্ত শিশুর মস্তিষ্কে ইনজেকশনের মাধ্যমে পাঠানোও এমন কোনও কঠিন বিষয় নয়। এর ফলে আগামী দিনে মস্তিষ্ক এবং স্নায়ুর এই সমস্যাগুলো সহজে সেরে যেতে পারে বলে মত বিজ্ঞানীদের।