সব খাবারেই অল্পস্বল্প চিনি থাকে। কো🌳নও চিনি প্রাকৃতিক। কোনওটা রান্নার সময়ে মেশানো হয়। যেমন বেশির ভাগ ফলেই প্রাকৃতিক মিষ্টত্ব থাকে। কিন্তু সন্দেশ বা ঠান্ডা পানীয় বানানোর সময়ে তাতে চিনি মেশানো হয়।
চিকিৎসকরা বলছেন, এ থেকেই আমরা চিনিকে দু’টি ভাগে ভাগ করে নিতে পারে। ♉প্রাকৃতিক উপায়ে প্রাপ্ত চিনি। আর খাবারে আলাদা করে যোগ করা চ🍷িনি। চিকিৎসকদের মতে, আসল সমস্যা এই আলাদা করে যোগ করা চিনি নিয়েই।
হালে অনেক জায়গ🐻ায় কথা উঠেছে, চিনি রোগ প্রতিরোধ শক্তি কমিয়ে দেয়। কতটা ঠিক এই দাবি?
স্বাস্থ্যবিদ প্রীতি ত্যাগি হিন্দুস্তান টাইমসকে জানিয়েছেন, চিনি পেটে গিয়ে নানা রকম সমস্যার সৃষ্টি করে। এবং এতে রো🐬গজীবাণুর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা শরীরের কমে যায়। এই বিষয়টি নিয়ে কোনও সন্দেহ নেই। শুধু তাই নয়, এই অতিরিক্ত চিনি অন্য খা💮বার হজম করার ক্ষেত্রেও বাধা সৃষ্টি করে। তাঁর মতে, ‘প্রাকৃতিক উপায়ে খাবারের মধ্যে যে মিষ্টত্ব থাকে, সেটি মোটেই ক্ষতিকর নয়। সেটি শরীরকে অতিরিক্ত শক্তি জোগায়।’
কেন চিনি খাওয়া কমানো উচিত:
ফিটনেস কোচ করণ শেঠি এবং♔ মিতেন🍷 কাকাইয়া একটি তালিকা দিচ্ছেন, তিনি কেন কম খাওয়া উচিত সে প্রসঙ্গে।
- চিনি নেশার মতো। অল্প খেতে শুরু করলেই নিয়ন্ত্রণ থাকে না আর।
- চিনি বেশি খেলে ওজন বাড়ে মারাত্মক হারে। ক্যালোরির মাত্রা বাড়তে থাকে শরীরে।
- সাধারণ চিনি কার্বোহাইড্রেট ছাড়া আর কিছু নয়। এটি শরীরে গিয়ে কোনও শক্তি জোগায় না। উল্টে যে খাবারগুলি শক্তি জোগায়, সেগুলির হজমে সমস্যা সৃষ্টি করে।
- চিনি বেশি খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে থাকে। ডায়াবিিটিসের সমস্যা দেখা দেয় এর ফলে।
- খাবার হজম করার কাজটি করে লেপটিন নামের হরমোন। শরীরে অতিরিক্ত চিনি গেলে এই হরমোনের কাজের ক্ষমতা কমে যায়। শরীরে ইনসুলিনের মাত্রাও কমে যায়। ফলে শরীর দুর্বল হয়ে পড়তে থাকে।