করোনার আতঙ্ক কমলেও, জীবন আগের মত💜ো হয়নি। যে গতিতে আগে জীবন চলত, সেটি কোথায় গিয়ে যেন থমকে গিয়েছে। আর কবে সেই আগের🐼 মতো সব কিছু হবে, তা নিয়েও চিন্তা মাথা থেকে বেরোয় না।
এই অবস্থায় বেশির ভাগ মানুষেরই একটাই প্রশ্💫ন— কবে আবার সব কিছু আগের মতো হবে। 💖সম্প্রতি এই প্রশ্নের উত্তর সন্ধান করেছেন University College London-এর Clinical Operational Research Unit-এর সদস্য ক্রিস্টিনা প্যাজেল। সোশ্যাল মিডিয়া তিনি বলেছেন, এই প্রশ্নের মুখে তাঁকে নিরন্তর পড়তে হয়। তার উত্তর জিয়েছেন তিনি? কী কী বলেছেন? দেখে নেওয়া যাক।
ক্রিস্টিনা প্যাজেলের মতে, সাধারণ ফ্লুয়ের থেকে জটিল একটি সংক্রামক অসুখ আমাদের সমাজে ঢুকে পড়েছে। তাই স্পষ্টভাবে বুঝে নেওয়া উচিত, ২০২০ সালের𒆙 আগের সময়ের আর অস্তিত্ব নেই। সেটি আর ফিরবে না। আমরা যতই চাই না কেন, সেই দিনকাল আর ফিরে আসবে না।
তাঁর মতে, টিকার প𒅌্রভাব ক্রমশ কমবে। সংক্রমণ থেকে পাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমবে। বছরে এক-দু’বার আসবে, যখন অনেকে আক্রান্ত হবেন। তাঁর কথায়, ‘আমাদের পক্ষে আর পিছিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। তবে সেটি সম্ভব আমরা যদি বর্তমান পরিস🏅্থিতি থেকে কিছু কিছু জিনিস শিখে নিই— তবেই।’
কী কী শেখার কথা বলেছেন তিন💜ি? রইল তার তালিকা।
- বাইরের বাতাস তুলনায় নিরাপদ। ঘরের বাতাস অতটাও নয়। বাতাস জীবাণুমুক্ত করার বিষয়ে আরও সতর্ক হতে হবে। এবং এই বিষয় নিয়ে গবেষণার কাজ বাড়াতে হবে।
- সারা পৃথিবীতেই টিকাকরণের হার বাড়াতে হবে। এমন টিকা তৈরি করতে হবে, যেগুলি করোনার সব ধরের রূপের বিরুদ্ধে ভালোভাবে কাজ করে।
- কোভিডের উপর নজরদারি বাড়াতে হবে। রূপের বদলগুলিকে তাড়াতাড়ি চিহ্নিত করতে হবে।
- ইংল্যান্ডের মতো দেশে কোভিড সংক্রমণের উপর আরও নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। ফ্লু এবং হামের মতো অসুখ থেকে সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে বেশি করে।
- কোভিডের কারণে ভবিষ্যতে কী কী সমস্যা হচ্ছে, বিভিন্ন অঙ্গের উপর তার কেমন প্রভাব পড়ছে, লং কোভিড কেমন জটিলতার সৃষ্টি করছে— এই বিষয়গুলি নিয়ে গবেষণা জোরদার করতে হবে।
- স্বাস্থ্য পরিষেবার আরও বেশি অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। স্বাস্থ্যকর্মীরা যাতে আরও নানা ধরন🅠ের সুযোগ সুবিধা পান, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।
করোনার আতঙ্ক কমলেও, জীবন আগের মতো হয়নি। যে গতিতে ♈আগে জীবন চলত, সেটি কোথায় গিয়ে যেন থমকে গি🦄য়েছে। আর কবে সেই আগের মতো সব কিছু হবে, তা নিয়েও চিন্তা মাথা থেকে বেরোয় না।
এই অবস্থায় বেশির ভাগ মানুষেরই একটাই প্রশ্ন— কবে আবার সব কিছু আগের মতো হবে। সম্প্রতি এই প্রশ্নের উত্তর সন্ধান করেছেন University College London-এর Clinical Operational Research Unit-এর সদস꧒্য ক্রিস্টিনা প্যাজেল। সোশ্যাল মিডিয়া তিনি বলেছেন, এই প্রশ্নের মুখে তাঁকে🐻 নিরন্তর পড়তে হয়। তার উত্তর জিয়েছেন তিনি? কী কী বলেছেন? দেখে নেওয়া যাক।
ক্রিস্টিনা প্যাজেলের মতে, সাধারণ ফ্লুয়ের থেকে জটিল একটি সংক্রামক অসুখ আমাদের সমাজে ঢুকে পড়েছে। তাই স্পষ্টভাবে বুঝে নেওয়া উচিত, ২০২০ সালের আগের⛦ সময়ের আর অস্তিত্ব নেই। সেটি আর ফিরবে না। আমরা যতই চাই না কেন, সেই দিনকাল আর ফিরে আসবে না।
তাঁর মতে, টিকার ♋প্রভাব ক্রমশ কমবে। সংক্রমণ থেকে পাওয়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও কমবে। বছরে এক-দু’বার আসবে, যখন অনেকে আক্রান্ত হবেন। তাঁর কথায়, ‘আমাদের পক্ষে আর পিছিয়ে যাওয়া সম্ভব নয়। কিন্তু এগিয়ে যাওয়া সম্ভব। তবে সেটি সম্ভব আমরা যদি বর্তমান পরিস্থিতি থেকে কিছু কিছু জিনিস শিখে নিই— তবেই।’
কী কী শেখার কথ﷽া বলেছেন তিনি? রইল তার তালিকা।
- বাইরের বাতাস তুলনায় নিরাপদ। ঘরের বাতাস অতটাও নয়। বাতাস জীবাণুমুক্ত করার বিষয়ে আরও সতর্ক হতে হবে। এবং এই বিষয় নিয়ে গবেষণার কাজ বাড়াতে হবে।
- সারা পৃথিবীতেই টিকাকরণের হার বাড়াতে হবে। এমন টিকা তৈরি করতে হবে, যেগুলি করোনার সব ধরের রূপের বিরুদ্ধে ভালোভাবে কাজ করে।
- কোভিডের উপর নজরদারি বাড়াতে হবে। রূপের বদলগুলিকে তাড়াতাড়ি চিহ্নিত করতে হবে।
- ইংল্যান্ডের মতো দেশে কোভিড সংক্রমণের উপর আরও নিয়ন্ত্রণ আনতে হবে। ফ্লু এবং হামের মতো অসুখ থেকে সাধারণ মানুষকে নিরাপত্তা দিতে হবে বেশি করে।
- কোভিডের কারণে ভবিষ্যতে কী কী সমস্যা হচ্ছে, বিভিন্ন অঙ্গের উপর তার কেমন প্রভাব পড়ছে, লং কোভিড কেমন জটিলতার সৃষ্টি করছে— এই বিষয়গুলি নিয়ে গবেষণা জোরদার করতে হবে।
- স্বাস্থ্য পরিষেবার আরও বেশি অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। স্বাস্থ্যকর্মীরা যাতে আরও নানা ধরনের সুযোগ সুবিধা পান, সে দিকেও খেয়াল রাখতে হবে।|#+|
- ভবিষ্যতে আরও নানা ধরনের সংক্রামক রোগ দেখা দিতে পারে। সেগুলির বিষয়েও সতর্ক হতে হবে।
- ভবিষ্যতে কোনও সংক্রামক রোগ দেখা দিলেই লকডাউনের রাস্তায় যাতে না হাঁটতে হয়, সে বিষয়েও খেয়াল রাখতে হবে।
- শিক্ষা, স্বাস্থ্যসুরক্ষা, স্বাস্থ্যপরিষেবা, এবং অসুস্থ ব্যক্তিদের আয়ের বিষয়ে আরও বেশি করে ভাবতে হবে। এই বিষয়গুলির উন্নতির জন্য বেশি করে বিনিয়োগ করতে হবে।