‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে নৈনিতালের ঘোড়া লাইব্রেরির প্রশংসা করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পর থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚএটি নিয়ে জোরদার আলোনা শুরু 🐲হয়েছে। জেনে নেওয়া যাক, এটি কী।
নৈনিতাল জেলার কিছু যুবক শিশুদের জন্য একটি অনন্য ‘ঘোড়া পাঠাগার’ চালু করেছেন। গ্রীষ্মের ছুটিতে শিশুরা স্কুল🐭 থেকে দূরে থাকত, তবে বই থেকে শিশুদের যাতে দূরে থাকতে না হয়, তাই এই প্রচেষ্টা। নৈনিতাল জেলার প্রত্যন্ত কোটাবাগ উন্নয়ন ব্লকের গ্রামে এই ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
(আরও পড়ুন: আজ কন্যা সন্তান দিবস! এমন কথা আছে, যা শুধু মেয়েরাই বোঝে🐷, কী কী বলুন তো)
হিমোত্তান টাটা ট্রাস্ট এবং সংকল্প ইয়ুথ ফাউন্ডেশনের সহায়তায় ঘোড়ার পিঠে একটি মোবাইল লাইꦚব্রেরি অর্থাৎ ঘোড়া লাইব্রেরি চালু করা হয়। ঘোড়া লাইব্রেরি পৌঁছোয় প্রত্যন্ত গ্রামে যেখানে রাস্তাঘাট, যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং শিক্ষার সংস্থান নেই। শিশুদের সা🦄হিত্য ও নৈতিক শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত করতে এই প্রচার শুরু করা হয়েছিল। ঘোড়া লাইব্রেরি বাঘিনী গ্রাম থেকে শুরু হয়ে আজ মানুষের সহযোগিতায় ঘোড়ার পিঠে বই বহন করে জালনা, টোক ও অলেখ গ্রাম-সহ আরও প্রায় ১৪টি গ্রামের শিশুদের শিক্ষার আলো দিচ্ছে।
(আরও পড়ুন: কয়েক বছর পরেই এমন কিছু হবে, মানুষ বাঁচবে ১২০ বছর করে! বিজ্ঞানীরা দিলেন সু𒀰খবর)
এই লাইব্রেরির প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধুরা, আমাদের দেশে শিক্ষাকে সব সময় একটি সেবা হিসেবে দেখা হয়। আমি উত্তরাখণ্ডের কিছু যুবক সম্পর্কে জানতে পেরেছি, যাঁরা একই꧂ চেতনায় শিশুদের শিক্ষার জন্য কাজ করছেন। নৈনিতাল জেলার কিছু যুবক শিশুদের জন্য দুর্দান্ত ঘোড়া লাইব্রেরি চালু করেছেন। এই লাইব্রেরির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হল প্রত্যন্ত অঞ্চলেও বই পৌঁছে যাচ্ছে শিশুদের কাছে এবং শুধু তাই নয়, এই পরিষেবাটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। এখন পর্যন্ত নৈনিতালের ১২টি গ্রাম এর আও❀তায় এসেছে। শিশুদের লেখাপড়ার এই মহৎ কাজে স্থানীয় লোকজনও এগিয়ে আসছেন। এই ঘোড়া লাইব্রেরির মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রামের শিশুরা যাতে স্কুলের বই ছাড়াও কবিতা, গল্প এবং নৈতিক শিক্ষার বই পড়ার সম্পূর্ণ সুযোগ পায় তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। এই অনন্য লাইব্রেরিটি শিশুরাও খুব পছন্দ করছে।
প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যের পর থেকে এই চলমান🐎 লাইব্রেরি নিয়ে বিরাট আগ্রহ তৈরি হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে।