শীতকালে রংবেরঙের ফল ও সবজিতে বাজার ছেয়ে থাকে। এই ফল ও সবজিগুলি স্বাস্থ্যের পক্ষে অত্যন্ত উপকারী হয়। অনেকে আবার শীতকালে বেশি করে চা ও কফি পান করতে শুরু করে দেন। তবে𒊎 শীতের মরশুমকে ভালোভাবে উপভোগ করতে হলে এ সময় বিশেষ কিছু খাবার খাওয়া উচিত। সবুজ শাকসবজি, ভিটামিন সি সমৃদ্ধ কমলালেবু- এ সবই শীতের খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। তবে শীতকালে কোন কোন খাবার খাদ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করবেন, তা উল্লেখ করেছেন পুষ্টিবিদ রুজুতা দিবেকার।
আখ- রুজুতা জানিয়েছেন যে, আখ লিভারকে পুনরুজ্জীবিত করে🐻। পাশাপাশি ত্বককেও উজ্জ্বল রাখে। শীতকালে আখের রসকে নিজের ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ফাইবার সমৃদ্ধ আখের রস আব🗹ার ওজন কম করতেও সাহায্য করে। এমনকী শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়াতেও সাহায্য করে আখ।
কুল- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে কুল। যে সমস্ত শিশুরা শীতকালে প্রায়ই অসুস্থ হয়ে পড়ে, তাদের পক্ষে কুল উপকারী। রুজুতা দিবেকার এ-ও জানিয়েছেন যে, কুল আমাদের খাবারের বৈচিত্রতা উন্নত করতে সাহায্য করে। স্ন্যাক ব💖া ফলের স্যালাডে কুল অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। ভিটামিন সি ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ কুল ত্বকের জন্য খুব ভালো। এর ফলে কোষের ক্ষতি হয় না এবং মুখে বার্ধক্যের ছাপ দেখা দেয় না।
তেঁতুল- রুজুতা আরও জানিয়েছেন, তেঁতুল একটি ভালো পাচক। দইয়ের ▨সঙ্গে এটি মিশিয়ে পান করতে পারেন।
আমলকি- আমলকি সংক্র𒀰মণ থেকে রক্ষা করে। চ্যবনপ্রাশ, শরবৎ বা মোরব্বা হিসেবে এটি খেতে পারেন।
তিল ও গুড়- শীতকালে বেশি করে তিল-গ🐭ুড় খাওয়া উচিত। রুজুতা দিবেকারের মতে, হাড় ও জয়েন্টের🧸 জন্য অধিক উপকারী তিল-গুড়।