দীর্ঘদিন ডায়াবিটিসে ভুগছেন? তাহলে নিশ্চয় একাধিক খাবারের উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আর ভালো থাকতে গেলে সেগুলো মানতেই হবে। কারণ খাবারের মাধ্যমে সুগার লেভেল অনেক💃টাই কন্ট্রোল করা যায়। সঠিক পরিমাণের প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন নিলে সুগার কন্ট্রোলে থাকে। তবে শুধু দুপুর রাতের খাবারেই নয়, সমান গুরুত্ব দিতে হবে সকাল-বিকেলের জল খাবারে। কী সমস্যায় পড়ে গেলেন তো জলখাবারে এমন কী খাওয়া যায় যা পেট ভরাবে আবার শরীরও ভালো রাখবে ভেবে? তাহলে দেখে নিন এমন কিছু খাবার যা সন্ধ্যাকালীন কিংবা সকালের জলখাবারের দারুন সহযোগী হয়ে উঠতে পারে।
১.প্রোটিন জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে
শুকনো খাবার: খুচরো খিদের জন্য এক কাপ চিনি ছাড়া চায়ের সঙ্গ🌄ে মাখানা কিন্তু দারুন সঙ্গী হতে পারে। মুখরোচক, স্বাস্থ্যকর আবার পেটও ভরাবে। এছাড়াও ভাজা চা💮না, বাদামও খেতে পারেন। অথবা সঙ্গে ড্রাই ফ্রুটস রাখতে পারেন যেমন আমন্ড, খেজুর, কিশমিশ, ইত্যাদি।
ছোটখাটো জলখাবার: মশলা স্প্রাউট, পনির কাটলেট, ধোকলা, মেথি পরোটা, ডিম ভাজা ইত্যাদি খেতেই💮 পারেন বিকেলඣের খাবার হিসেবে। চায়ের সঙ্গে কিংবা চা ছাড়াই সন্ধ্যে জমে যাবে।
২.পুষ্টিকর মিষ্টি: না এমন মিষ্টি খাবেন না যাতে সুগার লেভেল বাড়ে। তবে খেজুর, ড্রাই ফ্রুটসের লাড্ডু, অ⛎থবা বাদাম দেওয়া কোনও হালকা মিষ্টি খেতেই পারেন।
৩. প্রোবায়োটিক্স খেতেই হবে: দই খাবেন, এটা প্রোবায়োটিক্স হিসেবে কাজ করে। গ্রিক ইয়োগা𒆙র্ট, অথবা ঘরে পাতা টক দই খাবেন অল্প খিদে প❀েলে। একটু স্বাদ বদল হবে আবার পেটও ভরবে। সঙ্গে স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে। তবে খেয়াল রাখবেন এক টক দই খাওয়ার জন্য কোনও রকম চিনি মেশাবেন না।
৪.শুধু ফল খাবেন না খিদে পেলে: ফল অবশ্যই দারুন প্রিবায়োটিক্স, জলখাবারের সময় ফল খাওয়াই যꦜায়। হালকা খিদেতে ফল ভালো সঙ্গী হতেই পারে। তবে শুধু ফল খাওয়ার বদলে ফলের সঙ্গে একটু দই বা এক মুঠো আমন্ডꦰ রাখুন।
৫. বারবার অল্প অল্প করে খেতে থাকুন: দুপুরের পর একেবারে রাতে বেশি মাত্রায় খাবেন না। মাঝের𝔍 সময়টাতে অল্প অল্প করে কিছু খান। শুকনো খাবার হতে পারে, ড্রাই ফ্রুটস হতে পারে, অথবা ওটস।
স🐟ঠিক খাবার সঠিক পরিমাণে সময় মতো খান আর ডায়াবিটিসকে রাখুন একদম নিজের কন্ট্রোলে!