সদ্য কয়েকটি গবেষণাতে জানা গিয়েছে, মস্তিষ্ক ও অন্ত্রের মধ্যে রয়েছে একটি গভীর সম্পর্ক। এমন অনেক সময়ই দেখা যায় যে, যখন কেউ খুবই কৌতূহলি থাকেন, তখন তাঁর হয় খিদে পায়, নয়তো পেটে চাপ অনুভব করে তিনি চলে যান বাথরুমের দিকে! গবেষণা বলছে, আমাদের জিআই ট্র্যাক্ট হল খুবই 🅰সংবেদনশীল আবেগের প্রতি। আর বাইরের বহুবিধ বিষয় আমাদের শরীরের ভিতরের নানান অঙ্গে প্রভাব ফেলতে পারে। আবার অনেক সময়, পেটের সমস্যা থেকে অনেকে অসুবিধায় পড়তে পারেন মানসিকভাবে। যার ফলে পেটের গোলমালেও নেতিবাচক ঘটনা শরীরে প্রভাব ফেলতে পারে।
এক নিউট্রিশিয়ানিস্ট সাম্প্রতিক একটি ইনস্টাগ্রাম পোস্টে নেতিবাচক চিন্তা ভাবনা ও অন্ত্রের স্বাস্থ্🃏য নিয়ে আলোচনা করেছেন। বিশেষজ্ঞ স্মৃতি কোচারের মতে, অন্ত্রের সমস্যা বহু মানুষের জীবনে মানসিকভাবে প্রভাব ফেলতে পারে। বহু মানুষকেই তাঁর নেতিবাচক চিন্তাভাবনার জন্য দোষারোপ করা হয়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তাঁর জীবনে কোথায় সমস্যা রয়েছে বা তাঁর পেটের জ্বালাই কি তাঁর নেতিবাচক চিন্তার♔ কারণ? এই প্রশ্নের দিকে কেউই এগিয়ে যান না। বিশেষজ্ঞ স্মৃচি কোচরের মতে এই প্রশ্নেই লুকিয়ে রয়েছে উত্তর।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নেতিবাচক চিন্তা অ্যাংজাইটির একটি উপসর্গ। আর এই নেতিবাচক চিন্তাকে কেউ আমল দিতে চান না। অনেকেই নিজেকে দোষ দিয়ে মনে করে থাকেন তিনি নেগেটিভ মানুষ। তবে, দোষ তাঁর নয়। দোষ তাঁর পেটের! অন্ত্রে গোলমালের জেরে এই সমস্যা থেকে যায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্যাস, কোষ্ঠকাঠিন্য, অ্যাসিডিটি মানসিক স্বাস্থ্যে কুপ্রভাব ফেলে। তবে স্মৃতি কোচর বলছেন, সমস্যার সমাধানে একাধি🌊ক পন্থা রয়েছে। ꦦযা ওষুধ ব্যবহার না করেও করা যায়।