প্রাণ খুলে রঙ খেলারꦺ আনন্দে মেতে উঠতে কে না পছন্দ করেন। আর ‘খেলব হোলি রঙ দেবনা’ তা তো হয়েও না! হোলির দিনে উৎসবের আনন্দে গা ভাসিয়ে ভাঙ অনেকেই পান করে ফেলেন। রঙ খেলার মেজাজে আরও নানান পানীয়-বিলাসে মত্ত হন অনেকেই। তবে তারপর হ্যাংওভারটি সামলানো হয়ে যায় মুশকিল। কীভাবে ঝটপট ঘরোয়া উপায়ে এই হ্যাংওভার কাটানো যায়? রইল কিছু টিপস।
রোদের তেজের মধ্যে দোল✱ খেলার সময় অনেকেই তেষ্টার চোটে ভাঙ মেশানো ঠান্ডাই কিম্বা ভাঙের শরবতে মন মজিয়ে ফেলেন। এরপর হ্যাংওভারের ঠেলা সামলানো অনেকের পক্ষেই হয় কঠিন হয়ে দাঁড়ায়! তবে কিছু উপায় অবলম্বন করলে হ্যাংওভারের সমস্যা থেকে মুক্তি মেলে। দেখে নেওয়া যাক, সেই সমস্ত উপায়, যা দিয়ে হ্যাংওভারের সমস্যা থেকে মেলে মুক্তি।
লেবু-নুন দিয়ে তৈরি করুন পানীয়-
হ্যাংওভার কাটাতে বাড়িতে সবচেয়ে সহজ উপায় হল লেবু আর নুন দিয়ে বানিয়ে নিন পানীয়। এক্ষেত্রে লেবু আর নুনের জল হ্যাংওভার কাটিয়ে নিতে খুবই উপকারি। এটি ব⛄ানাতে আগে হালকা গরম করে নিন জল। তারপর তাতে সামান্য় নুন আর লেবুর রস দিয়ে দিন। ধীরে ধীরে জল পান করুন। তবে ভুলেও খালি পেটে এটি পান করবেন না।
মাথার যন্ত্রণা শুরু হলে কী করণীয়-
হ্যাংওভারের ফলে তীব্র মাথা যন্ত্রণা শুরু হওলে সামান্য বিশ্রাম নেওয়া দরকার। তবে মাথার যন্ত্রণা খুব বেড়ে গেল অবশ্যই নিতে হবে চিকিৎসকের পরামর্শ। এছাড়াও চুপচাপ বসে থেকে বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন। সঙ্গে ফোন বা গেজেট রাখবেন না। গ্যাজেটের দিকে না তাকিয়ে থাকাই ভালো এই সময়।
জল খেতে হবে-
অ𒐪্যালকোহল বা মদ্যপান প্রচুর বেশি হয়ে গেলে পান করতে হবে জল। যত বেশি জল পান করতে থাক🧔বেন, তত বেশি জলের ঘাটতি কমবে। কারণ, হ্যাংওভার বেড়ে যায় ডিহাইড্রেশন হলে।
ডাবের জল
হ্যাংওভার কাটাতে জল বা ডাবের জল খেতে পারেন। সাধারণ জল খাওয়ার সময় তা অল্প গরম করে, তাতে সামান্য মধু দিতে পারেন। তবে কোনও মতেই জলে লেবু দেবেন না। এছাড়াও সারা রাতের হ্যাংওভার থাকলে স🐽কালে ব্রেকফাস্ট হালকা করুন। সকালে স্যুপ জাতীয় খাবার খেতে পারেন।
বমিভাব কাটাতে কী করণীয়-
হ্যাংওভারের জেরে পরদিন যদি গা গোলানোর ভাব বা বমিবমিভাব হয়, তাহলে আদার 🧸কুচি মুখে রাখতে পারেন। প্রতি দুই তিন ঘণ্টা অন্তর আদার কুচি চিবিয়ে খেতে পারেন। আদা কুচানোর সঙ্গে অল্প পাকা তেঁতুলের কাথ মিশিয়ে নিন, সামান্য ব্রাউন সুগার তাতে মেশাতে পারেন। তাতে মিলতে পারে উপকার। কাটতে পারে গা বমিভাব।