রোজ বাজারে গিয়ে সব জিনিস পরখ করে ꦛদেখে কিনেও কি ঠকে যাচ্ছেন? বাজারে নানান জিনিসে ভেজাল থাকা𓆉র আতঙ্ক থেকে যায়। ফলে কোন জিনিসে ভেজাল নেই, তা চিনে নেওয়াই দায়! শস্য দানাই হোক, বা রান্নার মশলা, কীসে ভেজাল মেশানো রয়েছে, তা নিয়ে সকলেরই উদ্বেগ থাকে। আর হলুদ এমনই জিনিস, যা ভারতীয় সমস্ত রান্নায় প্রায় ব্যবহার হয়ে থাকে। অনেকেই ভেজালের ভয়ে বাড়িতে হলুদ গুঁড়িয়ে নেন মিক্সিতে। তবে সেই হলুদে রঙ বেশ কিছুটা হালকা হয়। ফলে, রঙবাহারী আকর্ষণীয় রান্নার জন্য ফের বাজারের হলুদের মুখাপেক্ষী হতে হয়। দেখে নেওয়া যাক, বাজারের হলুদের ভেজাল ধরতে কী করণীয়।
ভেজাল হলুদ চিনবেন কী করে?
হলুদ গুঁড়োতে হলুদ রঙ আনার জন্য নানান ধরনের জিনিস ব্যবহার করা হয়। তারমধ্যে অন্যতম, মেটানিল ইয়েলো বা লিড ক্রোমেট। আবার 🐷অনেক সময় চকের গুঁড়োও হলুদে মেশানো হয়। ফলে বাজার থেকে যে হলুদ ঘরে আনছেন, তা যে খুবই খাঁটি, তা কী করে বুঝবেন? তার জন্য রয়েছে কিছু সহজ পদ্ধতি।
হলুদ চিনে নিতে হাতের তালু..
একটি হাতের তালুতে নিন সামান্য হলুদ। আরেক হাতের বুড়ো আঙুল দিয়ে সেই হলুদকে ঘষতে থাকুন। ২০ সেকেন্ড ঘষার পর যদি দেখেন হাতের তালুতে হলদেটে দাগ হয়ে থ✅াকে, তাহলে সেই হল❀ুদ গুঁড়ো খাঁটি।
জলে মিশিয়ে
হলুদ খাঁটি কি না, তা বুঝতে হলে, একটি পরিচ্ছন্ন কাঁচের গ্লাসে হলুদ গুলে নিন চামচ দিয়ে। তারপর তা কিছুক্ষণ রেখে দিন। যদি দেখেন, গ্লাসের নিচে হলুদ থিতিয়ে পড়েছে, জল হালকা হলদেটে হয়ে গিয়েছে, তাহলে বুঝতে হবে হলুদ খাঁটি। তবಌে যদি গ্লাসের নিচে হলুদ থিতিয়ে না পড়ে থাকে, আর গ্লাসের রঙ বাদামি হলদেটে হয়ে যায়, তাহলে সেই হলুদে ভেজাল থাকার সম্ভাবনা থেকে যায়।
কাঁচা হলুদে নানান গুণ রয়েছে। এর অ্যান্টি সেপ্টিক গুণাগুণ শরীরের পক্ষে খুবই ভালো ফল দেয়। অনেকেই সকালে উঠে কাঁচা হলুদ চিবিয়ে খান। সেই সমস্♔ত দিকও থেকে কাঁচা হলুদের উপকারিতা কম নয়।