বর্তমানে কাজের ট্রেসে বেড়েই চলেছে মানসিক চাপ। এই সময় নিজেকে ঠিক রাখা খুবই কঠিন। বিশেষ করে যুগটা যদি হয় অসম প্রতিযোগিতার।🌌 এখন প্রায় সবাই এই সমস্যার শিকার। সবার তো চাপ নেওয়ার ক্ষমতা এক নয়। সহ্য মাত্রা অতিক্রম করলেই দেখা যাꦛয় এই লক্ষণগুলি।
মানসিক চাপের মাত্রা বাঁধন ছাড়া হলেই মানসিক দুর্বলতা লক্ষ্য করা🎶 যায়। অকারনে ভয়, আতঙ্ক তৈরি হয়। হাত পা ঠান্ডা হয়ে যায়। কথা বলতে গেলেই জড়িয়ে যায়। পরিস্থিতি এতটাই জটিল পর্যায়ে পৌঁছোয় যে অনেকে অজ্ঞান পর্যন্ত হয়ে পরে। এগুল🌳ি আসলে মেন্টাল ট্রমার লক্ষণ। এর জন্য হতে পারে নার্ভ ব্রেক ডাউন। মাথা এই সময় কাজ করে না। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটাই মেন্টাল ট্রমা।
বিশ্বজুড়ে বাড়ছে স্নায়ু রোগ। জীবনযাত্রা বদলের পর নার্ভাস ব্রেক ডাউনের সংখ্যা অনেক বেড়েছে। বয়স ৩০ এর গন্ডি পেরোলেই নার্ভের সমস্যা একটা জটিল আকার নেয়। নার্ভের রোগীর সংখ্যা ১৯৯০ যা ছিল, তা দ্বিগুণ হয়েছে ২০২২। এর ꦚথেকে কি স্বস্তি নেই? আপনাকে স্বস্তি দেবে বেশ কিছু সহজ পদ্ধতি।
কী করলে মিলবে রেহাই
সব সমইয় পজেটিভ থাকুন।
নিজের সাফল্যের দিনগুলি নিয়ে বেশি চিন্তা করুন।
মজার মজার ভিডিয়ো দেখুন।
ভিডিয়ো গেম খেলুন। গেম খেললে চটজলদি নার্ভাস ব্রেক ডাউনে▨র হাত থেকে ব🌌েরিয়ে আসা যায়।
যদি অত𒁃্যাধিক চিন্তায় প্যানিক অ্যাꦡটাক হয়, মাথা ঘোরায়, বমি বমি লাগে, তাহলে ঠান্ডা জল দিয়ে বারবার চোখ মুখ ধুয়ে নিন। ১০ মিনিট বাদে বাদে এই কাজটি করতে থাকুন। এতে উত্তেজিত নার্ভগুলি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আসে।
সবার সঙ্গে হাসি খুশি ভাবে মেলামে🌊শার চেষ্টা করুন। গল্প করুন, অফিস ফেরার পথে বন্ধুদের সঙ্গে জমিয়ে আড্ডা দিন। দেখবেন কিছুটা হলেও ভালো লাগছে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়ান। ফেলিওরকে সহজে মানতে শিখুন। অর্ধেক সমস্যা এভাবেই সমাধান হয়ে যায়। পারলে নিয়মিত যোগাসন করুন, এতে নার্ভাস সিস্টেমের উপকার হবে। পাশাপাশি লক্ষ্য রাখুন, নিয়মিত যেন ৬-৮ ঘণ্টা ঘুম হ🦄য়।